২০শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
রাঙ্গুনিয়া আলমশাহপাড়া কামিল মাদরাসার অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের ২য় সম্মেলন ও পুনর্মিলনী অনুস্ঠিত রাঙ্গুনিয়ায় জামায়াতে ইসলামীর যুব সম্মেলন, সন্ত্রাস ও মাদক বিরোধী বিক্ষোভ মিছিল পুঠিয়া যৌথ বাহিনীর চেকপোস্টে ২৫ গাড়ী জরিমানা কটিয়াদীতে উপজেলায় সদর বাজারে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণ ও সড়ক মেরামত করলেন শিক্ষার্থীরা রাজশাহী গোদাগাড়ী অঞ্চলে পুকুর সংস্কারের নামে প্রশাসনকে যেভাবে বোকা বানাচ্ছে অবৈধ পুকুর ব্যবসায়ীরা ভূমি মানব জীবনের মাদারবোর্ড তুমব্রু উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা বাস্তবে রুপ নিচ্ছে: মতবিনিময় সভায় গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গৃহীত উখিয়ায় অপহ্নত ৪ জেলের ৫ মাসেও সন্ধান মিলেনি:পরিবারে স্বজনদের আহাজারী! আমরা ধর্ম চর্চা করবো,কারো প্রতি বিদ্ধেষ করবোনা-উখিয়ায় ধর্ম উপদেষ্টা ড.খালিদ সুন্দরবনের দুর্ধর্ষ দস্যু করিম শরীফ বাহিনীর দুই সহযোগী অস্ত্রসহ আটক
আন্তর্জাতিক:
চট্টগ্রাম মেডিকেলে রেইনবো ফাউন্ডেশনের মাসব্যাপী ইফতার বিতরণ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে নতুন সংকট আরাকান আর্মি! ভারতে অস্ত্র কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ,চরম ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা বিপিএলে খুলনাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল রাজশাহী বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, মিলান ইতালির আয়োজনে ৫৩ তম মহান বিজয় দিবস উদযাপিত দিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি ১০ ডিসেম্বর দামেস্কে ঢুকে পড়েছেন বিদ্রোহীরা,পালিয়েছেন আসাদ বাংলাদেশিদের না পাওয়ায় ধস নেমেছে ভারতের পর্যটন ব্যবসায় কলকাতা মিশনে ভারতীয়দের জন্য ভিসা সীমিত করল বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ানদো প্রতিযোগিতায় ভিয়েতনামে যাচ্ছে রাজশাহীর মারিন আশরাফী 
  • প্রচ্ছদ
  • চট্টগ্রাম >> জাতীয়
  • সমাজসেবায় একুশে পদক পেয়েছেন দই বিক্রেতা – জিয়াউল হক
  • সমাজসেবায় একুশে পদক পেয়েছেন দই বিক্রেতা – জিয়াউল হক

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    নাহিদুজ্জামান শিবগঞ্জ উপজেলা নিজস্ব প্রতিবেদক >>> শিবগঞ্জ উপজেলার থেকে ভোলাহাট উপজেলা গিয়ে জিয়াউল হক এর হাতে বঙ্গবন্ধু থেকে দেশরত্ন এ বইটি উপহার দেওয়া হয় এতে জিয়াউল হক বলেন আমি অনেক খুশি হয়েছি এরকম বই আমি এর আগে কোথাও উপহার পাইনি। বইটা পেয়ে আমি অনেক ধন্য হয়েছি ।বই কেনার টাকা না থাকায় ক্রির পা দিতে পারেননি স্কুলে জীবনের নানান গল্প শোনালেন তিনি।জিয়াউল হক জানান, ১৯৫৫ সালে তিনি পঞ্চম শ্রেণি পাস করে ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি হতে চান। কিন্তু বাড়ি বাড়ি গরুর দুধ দোহন করে জীবিকা নির্বাহ করা তাঁর বাবা বই কেনার টাকা দিতে পারেননি। সে কারণে তাঁর আর উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়া হয়ে ওঠেনি। এর পর বাবার সংগ্রহ করা দুধ দিয়ে দই তৈরি করে ফেরি করে বিক্রি শুরু করেন। কয়েক বছর পর তাঁর হাতে কিছু টাকা জমা হয়।এ সময় জিয়াউল হক ভাবেন, তাঁর মতো যারা টাকার অভাবে বই কিনতে না পেরে বিদ্যালয় থেকে ছিটকে পড়তে পারে, তাদের তিনি বই কিনে দেবেন। আর এতেই তাঁর বিদ্যালয়ে পড়তে না পারার বেদনা লাঘব হবে। সেই ভাবনা থেকে গরিব শিক্ষার্থীদের মধ্যে বই বিলি শুরু করেন জিয়াউল। যত দিন পর্যন্ত সরকার বই বিনামূল্যে দেওয়া শুরু করেনি, ততদিন বই দিতে থাকেন। এর পর উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক শ্রেণির ছাত্রদের বই দিতে থাকেন তিনি। তাঁর দেওয়া বই পড়ে ও আর্থিক সহায়তা পেয়ে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করে চাকরি করছেন অনেকেই।বই বিলানোর পাশাপাশি দই বিক্রির টাকায় গড়ে তোলেন ‘জিয়াউল হক সাধারণ পাঠাগার’। ১৯৬৯ সালে নিজের বাড়ির একটি ঘরে গড়া এই পাঠাগারে এখন ১৪ হাজারের বেশি বই আছে। বইয়ের তাক থেকে একটি নিয়ে ধূলা মুছতে মুছতে জিয়াউল হক বলেন, ‘দই বিক্রির টাকা দিয়ে পাঠাগার স্থাপন ও বই বিতরণ করায় এলাকার অনেকেই আমাকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করত। প্রয়াত

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page