মিজানুর রহমান বিশেষ প্রতিনিধি, ফরিদপুর>>>
ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা উপজেলার ফুলসুতি ইউনিয়নের সলিথা গ্রামের পিতা হাবিবুর রহমান হারুন ও পুত্রদ্বয় হাফিজুর রহমান সুমন, হাবিদুর রহমান শিশির এর অপরাধ অপকর্মের ফিরিস্তি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করায় সাংবাদিক মিজানুর রহমান মিজানের নামে থানা – আদালতে একাধিক মিথ্যা মানহানি মামলা ও বিভিন্ন থানায় একাধিক জিডি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
হাবিবুর রহমান হারুন এলাকায় বহুরূপী হাবিব নামেই তাকে চিনে।তিনি কখনো সাংবাদিক নেতা,মানবাধিকার চেয়ারম্যান, পুলিশের কর্মকর্তা,মুক্তিযোদ্ধা, খাদেম,আওয়ামী লীগ দলীয় নেতা সহ একাধিক পরিচয় দিয়ে দেশব্যাপী অসামাজিক কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে বলে বিভিন্ন সুত্রে জানা যায়। হাবিবের নামে থানা – আদালতে ধর্ষন,নারী নির্যাতন, প্রতারনা সহ অসংখ্য মামলা ও অসংখ্য জিডি রয়েেছে।হাবিবুর রহমান হারুন এর বড় ছেলে হাফিজুর রহমান সুমন নিজেকে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান পরিচয় দিয়ে পত্রিকায় প্রকাশের মাধ্যমে সরকারি চাকরিতে সুবিধা ভোগ করছেন।হাবিবের ছোট ছেলে একাধিক বিয়ের নায়ক কেবি মাল্টিমিডিয়া(খোকাবাবু), (kbm news) অনলাইন পোর্টাল এর পরিচালক, ডাইরেক্টর, নায়ক পরিচয়কারী হাবিদুর রহমান শিশিরও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান পরিচয় দিয়ে টিকটক করার নামে অশ্লীলতা করা সহ পিতার অপকর্মের হাতিয়ার হিসাবে কাজ করছেন।এর নামে বিভিন্ন স্ত্রীর মামলা আদালতে চলমান রয়েছে। স্কুল ছাত্রী শ্লীলতাহানি মামলার আসামী এই হাবিদুর রহমান শিশির।পিতা- পুত্রদ্বয়ের অপরাধ অপকর্মের ফিরিস্তি বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করায় সাংবাদিক মিজানুর রহমান মিজানের নামে দেশের বিভিন্ন স্হানে থানা,আদালতে নামে বেনামে মিথ্যা মামলা, জিডি,ও মিথ্যা মনগড়া অভিযোগ করে তাকে হয়রানি করছে।হাবিবুর রহমান হারুন তার রয়েছে ভয়ংকর চক্র। সেই চক্রের সদস্য হলো নারী।কাকে কিভাবে ফাসিয়ে ফায়দা লুটা যায় এই চক্রের মুল কাজ। চাকরি দেওয়ার কথা বলে, মামলা, অভিযোগ দিয়ে,প্রেমের ফাঁদে ফেলে, এসকল চক্ররা হাতিয়ে নিচ্ছে টাকা। অপরদিকে দেশের মানুষ এদের কাছে হচ্ছে প্রতারনার শিকার,মামলায় হয়রানির শিকার হচ্ছে ক্ষতিগ্রস্ত। এবিষয় ভুক্তভোগী সাংবাদিক মিজানুর রহমান মিজান বলেন পিতা- পুত্রদ্বয়ের অপরাধ অপকর্মের ফিরিস্তি তথ্য প্রমানের ভিত্তিতে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করায় মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানী করছে। মামলা থেকে মুক্তি সহ এই অপরাধী চক্রের আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রশাসনিক ভাবে জোরদাবী জানান। হাবিবুর রহমান হারুন এর একাধিক ফোন নাম্বারে ফোন দিয়ে ফোন বন্ধ থাকায় তাদের বক্তব্য জানা যায়নি।
মন্তব্য