এম ইদ্রিস ইমন, মোংলা (বাগেরহাট):
গরমে তেলে ভাজা প্রমান সাইজের এসব সিঙ্গারা সকালে বিক্রি হয় তিন টাকায় বিকাল হলে দাম কমে নেমে আসে দুই টাকায়।প্রতি দিন বিক্রি হয় প্রায় তিন হাজার সিঙ্গারা পুরি বেগুনি খেজুর সহ কয়েক হাজার এই মুখরোচক খাবার।একটা সময় ভিবিন্ন হোটেল রেস্তোরাঁ সহ ছোট ছোট হোটেল খাবার দোকানে পাওয়া যেতো এক টাকার দুই টাকার মজাদার এ সিঙ্গারা পুরি, তবে সময়ের সাথে সেই প্রেক্ষাপট বদলে গেছে
বেড়েছে সবকিছুর দাম এরপরও ফুটপাতের এই দোকানে মাত্র দুই টাকায় তিন টাকায় বিক্রি হচ্ছে এসব মুখরোচক খাবার। প্রতিদিন সকাল থেকে রাত ১২টা পর্যন্ত বাগেরহাটের মোংলাপোর্ট পৌরসভার মামার ঘাট এলাকায় চলে ভেজিটেবিল ফুট কর্নার নামের এই দোকানটি, এখানে সিঙ্গারার কারিগর কে সবাই জাকির ভাই বলে ডাকে, তরুণ তরুণী ছেলে বুড়ো সহ সব বয়সের মানুষ আসে সিঙ্গারা পুরি খেতে, কেউ আবার বাসায় ঠোঙ্গায় করে নিয়ে যায় পরিবারের সদস্যদের জন্য। এখানে সিঙ্গারা পুরি বেগুনি খেজুর গোলগোল্লা সহ ভাজা হয় হরেক রকমের মুখরোচক খাবার। এসব মুখরোচক খাবারের দাম একি ।মোংলার ইপিজেডের শ্রমিকদের প্রিয় খাবার এই মুখরোচক সিঙ্গারা পুরি। জাকিরের এ খাবারের নিয়মিত ক্রেতা তারা। তার দোকানে কাজ করে পাঁচজন কর্মচারী, রাস্তার পাশে গড়ে উঠা ফুট পাতের এ দোকানে তেলে ভাজা সিঙ্গারা এবং পুরি এত বেশি চলে কেন তার গোপন রহস্য জানালেন কর্মচারী। তিনি বলেন ভিবিন্ন আইটেম দিয়ে সুস্বাদু সস তৈরি করা হয়।আর এ সস দিয়ে সিঙ্গারা পুরি খেতে ক্রেতারা খুব পছন্দ করেন দামেও কম এজন্য চাহিদাও বেশি। প্রতিদিন গড়ে প্রায় বিশ হাজার টাকার সিঙ্গারা পুরি বিক্রি হয় ফুটপাতের এ দোকানে।
মন্তব্য