মোঃ এনামুল হক,স্টাফ রিপোর্টার।
নড়াইল জেলা লোহাগড়া উপজেলার ৮নং দিঘলিয়া ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা সৈয়দ বাবু,পিতা-মৃত সৈয়দ তরজন আলী,গ্রাম-চরদিঘলিয়া,ডাকঘর-কোলাদিঘলিয়া,উপজেলা-লোহাগড়া,জেলা-নড়াইল।বর্তমান মহিষখোলা ফেরিঘাট জালাল সিকদারের বাড়ির ভাড়াটিয়া।তিনি বর্তমান নড়াইল জেলা শহরে বসবাস করেন।তিনি একজন পেশায় শ্রমিক সাব কন্ট্রাক্টর।বিভিন্ন বিল্ডিং এর কাজ কন্ট্রাক্ট নিয়ে শ্রমিক দিয়ে কাজ করেন।এদিকে শ্রমিকদের রান্নার জন্য পপি খান(২৫)পিতা ছুক্কু খান,সাং গোপীনাথপুর,ডাকঘরঃ লক্ষীপাশা, উপজেলা লোহাগড়া,জেলা নড়াইল।বেশ কিছুদিন যাবত রান্নার কাজ করে আসছে হঠাৎ পপি খানমের সাংসারিক ও বিশেষ কাজের জন্য টাকার প্রয়োজন ২লক্ষ টাকা।মিথ্যা বানোয়াটভাবে বাবু মীরের নিকট হতে ২লক্ষ টাকা কর্জ হিসেবে নেন, ৩/৫/২০২৩ইং তারিখে টাকা নেয় এবং অল্পদিনের ভিতর টাকা পরিশোধ করিবে বলে বাবুকে জানান।এদিকে গোপনসূত্রে জানা যায় পপি খানম তার স্বামীর বিরুদ্ধে নড়াইল আদালতে যৌতুক মামলা দায়ের করেন।বুধবারের দিন উপস্থিত হয় পপি খানম,তার পিতা,মাতা,ভাই সহ গুন্ডাটাইপের লোকজন।কোর্ট থেকে বেরিয়ে আসার পর হঠাৎ ২লক্ষ টাকার পাওনাদার বাবু মীরের সাথে দেখা হয়।বাবু মীর পাওনা টাকা চাইলে বলেন টাকা পরে দিবো।এই বলে পপির সাথে থাকা লোকজনদেরকে ইশারায় বাবু মীরকে আক্রমন ও অর্তিকিত হামলা করে।ঘটনাটি ঘটে ২৬জুলাই-২০২৩ইং রোজ বুধবার বেলা আনুমানিক ১০টার সময় ২নং আইনজীবি ভবনের নিচ তলার গেইটের সামনে বাবুকে এলোপাথাড়িভাবে মারতে থাকে।অতিরিক্ত আঘাতের কারনে বাম চোখের নিচে বড় ধরনের আঘাত লাগে।সেই সাথে শরীলের পোশাক টানিয়ে ছিড়ে ফেলে।অমানবিক অত্যাচার করেন,কিল ঘুষি সহ কানে আঘাত করে। পপি খানম,পিতা ছুক্কু খান,মাতা সাবিনা বেগম,ভাই ফয়সাল খান।সৈয়দ বাবুকে যখন মারপিট করে তখন সে নিরুপায়।এলোপাথাড়ি মারপিটের সময় বাবু মীর এর গলায় থাকা ১ভরি ওজনের স্বর্ণের চেইন পপি খানম ছিনিয় নেয়, একটি স্বর্ণে আংটি ফয়সাল ছিনিয়ে নেয়।প্যান্টের পকেটে থাকা ২৩হাজার ৫শত টাকা ছিনিয়ে নেয় পপির পিতা মাতা ও সাথে থাকা নাম জানা লোকজন।এ মর্মান্তিক ঘটনা দেখে এগিয়ে আসেন সাহসী নারী মোসাঃ চাঁদনী বেগম,স্বামী রুহল আমিন,সাং ধোপাদাহ,উপজেলা লোহাগড়া, জেলা নড়াইল।আজিম বেগ পিং আঃ রউপ বেগ সাং লস্কারপুর।পলাশ সরদার পিং মুনছুর সরদার,সাং সীমাখালী।গোপন সূত্রে জানা যায় সৈয়দ বাবু,মোকাম বিজ্ঞ নড়াইল সদর আমলী আদালতে মামলা দায়ের করবেন বলে জানা যায়।সৈয়দ বাবু’র শারিরিক অবস্থা আশংকাজনক দেখে নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন।আহত সৈয়দ বাবুর দেওয়া তথ্য,ভিডিও বক্তব ধারন করা হয়।এদিকে পপি খানমের নেতৃত্বে যে সকল গুন্ডাবাহিনীকে নিয়ে ঘটনাটি ঘটিয়েছে সেসকল ব্যক্তিগন কোর্ট চত্বর থেকে চলে যাওয়ার সময় প্রাননাশের হুমকি প্রদান করেন।সৈয়দ বাবু বলেন আমার জীবনের কোন নিরাপত্তা নাই।আমি আইনকে শ্রোদ্ধা করি,হামলাকারীদেরকে আইনের আওয়াতাধীন এনে সুষ্ঠ বিচারের দাবি জানান।
মন্তব্য