আনোয়ারুল আজিমঃ নোয়াখালী চাটখিল প্রতিনিধি>>> ফেনীর উজানের পানিতে নোয়াখালীর চাটখিলে বন্যা পরিস্থিতি অবনতি হয়েছে।এতে পানিবন্দি রয়েছে উপজেলার প্রায় ২ লাখ মানুষ।বন্যা দুর্গত এলাকায় দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও খাদ্য সংকট।তাই নোয়াখালীর চাটখিলে প্রবাসী ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীদের উদ্যোগে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ঘর ছেড়ে অস্থায়ী আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান করেন।প্রবাসী ও স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীদের উদ্যেগে মানুষের মাঝে খাবার বিতরণ করে আসছে।বুধবার দুপুরে উপজেলার খিলপাড়া ইউনিয়নের নাহারখিল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,ফয়েজুর নেছা মহিলা দাখিল মাদ্রাসা,দারুল মারুফ কাওমি মাদ্রাসা লোকমানের বাড়ি আশ্রয় কেন্দ্রে স্থানীয় বিএনপি সহ-যুগি অঙ্গসংগঠন ও প্রবাসীদের অর্থায়নে গত বৃহস্পতিবার থেকে দুপুর ও রাতের তৈরি খাবার বিতরণ করে হইতেছে।প্রবাসী পাটোয়ারী গ্রুপ,ফয়েজ-রাজু গ্রুপ,চৌধুরী গ্রুপ,জুনিয়র প্রবাসী ও উপজেলা যুবদলের নেতা স্বেচ্ছাসেবী কাউসার হামিদ মিন্টু, হুমায়ন কবির হিরন,মমিনুল ইসলাম রনি,মোঃ জাবেদ,সোহাগ, ফয়সাল,কুদ্দুস,লিটন সহ স্থানীয় বিএনপি অঙ্গসংগঠন ও স্থানীয় যুবসমাজের উদ্যোগে ৪টি আশ্রয় কেন্দ্রে খাবারের আয়োজন করা হয়।দায়িত্বশীল স্বেচ্ছাসেবক মিন্টু অভিযোগ করে বলেন,উপজেলার খিলপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলমগীর হোসেন ও উপজেলা প্রশাসন থেকে আমরা ৪টি আশ্রয় কেন্দ্রের জন্য কোন সাহায্যের বরাদ্দ পাইনি।তিনি আরো বলেন নাহারখিল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিমল চন্দ্র কর্মকার ও ফয়েজুন নেছা মহিলা দাখিল মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত সুপার ওমর ফারুক এর প্রতিষ্ঠানে গত বৃহস্পতিবার থেকে আশ্রয় কেন্দ্র চলছে, তারা আশ্রয় কেন্দ্রে কোন খাবার না দিতে মানুষকে নিষেধ করছে।এ ব্যাপারে ওমর ফারুক বলেন আমার দ্বারা আশ্রয় কেন্দ্রের কোন উপকার হয়নি অপকার ও হয়নি।বিমল চন্দ্র কর্মকার বলেন আশ্রয়কেন্দ্রে খাবার দেওয়া নিষেধ করা আমার ঠিক হয়নি।আমি আমার ভুলের জন্য ক্ষমা চাইতেছি।
মন্তব্য