২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
খোকসায় আওয়ামী লীগ নেতার ভেজাল কারবার চন্দনাইশ খাঁনহাট বাজারে ব্যবসায়ির দোকানে দুর্ধষ চুরি: থানায় অভিযোগ দায়ের বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের উন্নয়নে সর্বাত্মক কাজ করবে — শামা ওবায়েদ প্রবাসীদের দুর্ভোগ লাঘবে ইতালির মিলান কনস‍্যুলেটে হেল্প ডেক্স ও তথ‍্য লেবা কার্যক্রম শুরু সেবাগ্রহীতাদের সাথে উত্তম আচরণ করতে হবে- চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক সুনামগঞ্জ-১ ও সুনামগঞ্জ-৪ আসনে জামায়াতের দুইজন প্রার্থীর একসাথে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচার প্রচারনা শুরু শিবপুরের ফুলকুঁড়ি আদর্শ বিদ্যাপীঠ এর ৫ শ্রেণীর বিদায় উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত তানোরে গলায় ফাঁস দিয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন নারীর মৃত্যু নগরকান্দায় বেড়ায় খাচ্ছে ক্ষেত মালিকের দফাসারা! অপরাধ ঢাকতে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন মাধবপুর উপজেলা স্টেডিয়ামে জমজমাট ফাইনাল ফুটবল ম্যাচ: টাইব্রেকারে চ্যাম্পিয়ন বানেশ্বর
  • প্রচ্ছদ
  • এক্সক্লুসিভ >> রাজনীতি >> শীর্ষ সংবাদ >> সোস্যাল মিডিয়া
  • গতবারের ৩ ভোটে পরাজিত প্রার্থী জানে আলম এবার বিজয়ে শতভাগ আশাবাদী
  • গতবারের ৩ ভোটে পরাজিত প্রার্থী জানে আলম এবার বিজয়ে শতভাগ আশাবাদী

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    নিজস্ব  প্রতিনিধি >>>

    গতবার অর্থাৎ ২০১৮ সালে রাসিক ৮ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ভোটে মাত্র ৩ ভোটে হেরে যাওয়া প্রার্থী মো: জানে আলম খান জনি এবার জয়ের বিষয়ে শতভাগ আশাবাদী।সোমবার (৫ জুন) রাতে সংবাদকর্মীদের সাথে মতবিনিময় কালে এরকমই বলছিলেন মো: জানে আলম খান জনি।তিনি বলেন, গতবার মাত্র ৩ ভোটে হেরে গেলেও আমি জনসেবায় থেমে থাকিনি আজ অবধি। ভোটের পর থেকেই আমি আগের মতই এপর্যন্ত আমার ওয়ার্ডের মানুষের পাশে থেকেছি। বৈশ্বিক মহামারী করোনার সময় আমি আমার ওয়ার্ডে দুই বছরে দুইবার নিত্য প্রয়োজনীয় বাজার সামগ্রী বিতরণ করেছি। একবার ৩৪০০ পরিবারকে এবং আরেকবার ৩৬০০ পরিবারের মাঝে নিত্য প্রয়োজনীয় বাজার সামগ্রী বিতরণ করেছি। প্রতিটি ব্যাগে চাল, ডাল, তেল, পেঁয়াজ, গুঁড়ো দুধ সহ ছোট একটি পরিবারের একমাসের সমান বাজার সামগ্র বিতরণ করেছি। আমার সাধ্যমত অক্সিজেন সাপ্লই দিয়েছি, কোন কোন সময় পরিবারের বাধাসত্বেও নিজেই অক্সিজেন সিলিন্ডার সেট করে দিয়ে এসেছি। এছাড়াও সারা বছর বিভিন্ন সময় বিভিন্ন অসচ্ছল মানুষকে আর্থিক সহযোগিতা, রোগীদের চিকিৎসা ও ওষুধ কিনে দেয়া সহ গরীব ও মেধাবী ছাত্র-ছাত-রীদেরও সহযোগিতা করে আসছি। এরকম সবসময় সবার পাশে থাকার কারনে তারাই আমাকে আবারও ভোটে দাঁড়াতে উৎসাহিত করেছেন। সাধারণ ভোটাররা পাঁচ বছর অপেক্ষায় ছিলেন এই দিনটির। তাই আমি এবার ভোটে জয়লাভে শতভাগ আশাবাদী।তিনি বলেন, বিগত পাঁচবছর মেয়র জননেতা এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটনের উন্নয়ের ধারাবাহিকতায় ৮ নং ওয়ার্ডও পিছিয়ে নেই, তবে এখনও কিছু সমস্যা রয়ে গেছে, যেগুলো আমাদের প্রিয় নেতা আবারও মেয়র নির্বাচিত হলে আমি অনুোধ করবো, সেগুলো নিশ্চয় সমাধান হবে। আমি নির্বাচিত হলে এলাকার যুব সমাজের নতুন কর্মসংস্থানের চেষ্টা করবো, পাশাপাশি লক্ষীপুর মোড়ে বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি চিকিৎসা সেবা প্রতিষ্ঠান রয়েছে যাদেরকে অনুরোধ করলেও তাদের প্রয়োজনের ভিত্তিতে অনেক কর্মসংস্থানের সুযোগ রয়েছে বলে আমি মনে করি।তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, এই ওয়ার্ডে টিসিবির কার্ড নিয়ে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা গরীব ও অসচ্ছল মানুষের জন্য এই সিস্টেম চালু করেছেন৷ কিন্তু প্রকৃত অসচ্ছল মানুষ এগুলো পাচ্ছেন না। স্বজন প্রীতি হয়েছে আবার এরকমও হয়েছে ৫০-৬০ টি কার্ডের পণ্য তুলে নিয়ে বাজারে বেশী দামে বিক্রি করা হয়েছে ।প্রচারণা কাজে বাধা বা প্রশাসনিক পক্ষপাতিত্ব এখানে হয়নি তবে আমাকে জিততে না দেয়ার ষড়যন্ত্রে মেতেছেন রানিং কাউন্সিলর ও আরেক প্রার্থী সাঈদ হোসেন বারেক। তারা দুজনে একসাথে প্রচারণা করছেন, ভোটারদের বলা হচ্ছে আমাকে না দিলে ওকে ভোট দেন, কিন্তু জনিকে ভোট দেবেন না। কিন্তু আমি এসব বিষয়ে শঙ্কিত নই, কারণ সাধারণ মানুষ আমাকে ভালবাসে, তাদের ভোট একটি বড় ব্যবধানে আমি বিজয়ী হব বলে আশাবাদী।এরপরেও আপনাদের মাধ্যমে আমার ভোটারদের বলতে চাই, দেখে শুনে যোগ্য কাউন্সিলর প্রার্থীকে আপনার ভোট দিন। আর উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে জননেতা এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন ভাইকে নৌকা মার্কায় ভোট দিন।

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page