‘বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন’ চট্টগ্রাম অফিস>>> উত্তর চট্টগ্রামের মীরসরাইতে কর্মরত: বিভিন্ন পত্রিকার প্রতিনিধি/সাংবাদিকদের মধ্যে দীর্ঘদিন পরে হলে ও ঐক্যবদ্ধতার সু’বাতাসীয় ঘ্রাণ পাওয়া যাওয়ায় তাতে শুধুমাত্র সাংবাদিকতা পেশায় জড়িতরাই নয় সকল শ্রেণী ও পেশার মানুষ ও খুব খুশি বলে অবস্থাদৃষ্টে তা দেখা যাচ্ছে।এ প্রতিবেদকের দীর্ঘ ২৩ বছর সাংবাদিকতা পেশায় তাহা-ই চাওয়া ছিলো।কিন্তু,কতিপয় স্বার্থান্বেষী ব্যাক্তি বিশেষ সাংবাদিকদের সেই ঐক্য নষ্ট করার চক্রান্তে লিপ্ত থেকে সাংবাদিকদের মধ্যে বিভক্তি/বিভাজন সৃষ্টি করে রেখেছিলো! অবশেষে পুরোনো ও নতুনদের সৎ মনোভাবাপন্ন উদ্যোগে তাদের সেই ষড়যন্ত্র ধূলিসাৎ করে সাংবাদিকদের মধ্যে থেকে সেই বিভিক্তি/ বিভাজন দুর করার জন্য নেমেছে বলে পাওয়া খবরে প্রকাশ।বর্তমানে যারা এখানে সাংবাদিকতা পেশায় নিয়োজিত রয়েছে সবার থেকে সিনিয়র হলে ও এ প্রতিবেদক (সাংবাদিক এম, এ কাশেম) কে বৈষম্যের শিকারে পরিণত করে রাখা হয়েছিলো!যার ফল স্বরূপ মীরসরাইতে থাকা বিবদমান দু’টি প্রেসক্লাব করে ফায়দা লুটে নিতে গিয়ে তাকে কোনো প্রেসক্লাবের সদস্য হিসেবে ও রাখা হয়নি!!এবং গন্য করা হয়নি কখনো শুধুমাত্র বিএনপি’র একমাত্র মুখোপত্র দৈনিক ‘দিনকাল’ পত্রিকার প্রতিনিধি সুবাদে সাংবাদিকদতা করার কারণ!তথাপি,সকল সাংবাদিকদের মধ্যে ঐক্যবদ্ধতা চেয়ে এসেছিলেন তিনি।অবশেষে তার সু’ঘ্রান পাওয়ার কথা শুনতে পেয়ে সত্যিই খুশি লাগার কথা।গতকাল বিকালে মীরসরাই উপজেলা অডিটরিয়ামে সকল এখানে সাংবাদিকতা পেশায় রত: প্রায় সকল সাংবাদিকদের নিয়ে একটা বৈঠক করার দাওয়াত পেলে ও সে সময় চট্টগ্রাম শহরে থাকার কারণে তাতে উপস্থিত থাকতে না পারলে ও দাওয়াত প্রদানকারী সহকর্মীদের এমন উদ্যোগের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে আগামীর জন্য শুভ কামনা প্রত্যাশা করেছেন সাংবাদিক এম, এ কাশেম।এবং সাংবাদিক এম,এ কাশেম তার অতিত সময়ের শুভার্থী/ শুভাকাঙ্ক্ষী সহকর্মী-সাংবাদিকের বলেছেন,বিগত ১৭ বছর বৈষম্যের শিকার হলে ও দীর্ঘদিন যাহা চেয়ে এসেছিলাম (সকল সাংবাদিকদের ঐক্যবদ্ধতা) তাহা আজ পূরন হতে যাচ্ছে বলে খুব-ই আনন্দ অভুবে রাখছি।প্রয়োজন মাফিক সব ধরনের মানসিক সহযোগিতা সবার জন্য।
মন্তব্য