২৩শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
খোকসায় আওয়ামী লীগ নেতার ভেজাল কারবার চন্দনাইশ খাঁনহাট বাজারে ব্যবসায়ির দোকানে দুর্ধষ চুরি: থানায় অভিযোগ দায়ের বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের উন্নয়নে সর্বাত্মক কাজ করবে — শামা ওবায়েদ প্রবাসীদের দুর্ভোগ লাঘবে ইতালির মিলান কনস‍্যুলেটে হেল্প ডেক্স ও তথ‍্য লেবা কার্যক্রম শুরু সেবাগ্রহীতাদের সাথে উত্তম আচরণ করতে হবে- চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসক সুনামগঞ্জ-১ ও সুনামগঞ্জ-৪ আসনে জামায়াতের দুইজন প্রার্থীর একসাথে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচনী প্রচার প্রচারনা শুরু শিবপুরের ফুলকুঁড়ি আদর্শ বিদ্যাপীঠ এর ৫ শ্রেণীর বিদায় উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত তানোরে গলায় ফাঁস দিয়ে মানসিক ভারসাম্যহীন নারীর মৃত্যু নগরকান্দায় বেড়ায় খাচ্ছে ক্ষেত মালিকের দফাসারা! অপরাধ ঢাকতে বিএনপি নেতার সংবাদ সম্মেলন মাধবপুর উপজেলা স্টেডিয়ামে জমজমাট ফাইনাল ফুটবল ম্যাচ: টাইব্রেকারে চ্যাম্পিয়ন বানেশ্বর
  • প্রচ্ছদ
  • এক্সক্লুসিভ >> দেশজুড়ে >> পাবনা >> রাজশাহী >> শীর্ষ সংবাদ >> সিলেব্রিটি >> সোস্যাল মিডিয়া
  • পাবনায় দুই কোটি টাকা আত্মসাত: ব্যাংকের ৫ জনসহ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা
  • পাবনায় দুই কোটি টাকা আত্মসাত: ব্যাংকের ৫ জনসহ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    জামাল হোসেন পাবনা জেলা প্রতিনিধি>>>

    এক কোটি ৮৫ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার ব্যবসায়ী ইমরুল কায়েস (৪০) ও সাউথ ইষ্ট ব্যাংক লিমিটেড ঈশ্বরদী শাখার ম্যানেজার ও অ্যাসিসটেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট (এভিপি) মোশতাক আহমেদ (৪২)সহ ৫ জনকে আসামী করে মামলা করেছে পাবনা দুর্নীতি দমন কমিশন। সোমবার ১৯ জুন দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সাধন কুমার সুত্রধর বাদী হয়ে নিজ কার্যালয়ে এই মামলা করেন। ইমরুল কায়েস ঈশ্বরদী উপজেলার বিমানবন্দর সড়ক এলাকার রহিমপুর গ্রামের মহিত বিশ্বাসের ছেলে এবং মেসার্স কায়েস এন্টারপ্রাইজের মালিক। মোশতাক আহমেদ রাজশাহী জেলার তেরখাদিয়া পশ্চিমপাড়া এলাকার ফারুক আহমেদের ছেলে। এই মামলার অন্য আসামীরা হলেন, সাউথ ইষ্ট ব্যাংক লিমিটেড ঈশ্বরদী শাখার ম্যানেজার (অপারেশন) ও ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার ভালুকা গ্রামের আজিমুদ্দিন শেখের ছেলে মো. নজরুল ইসলাম (৫৩), ব্যাংকের জুনিয়র অফিসার বগুড়া জেলার গাবতলী উপজেলার তরফ সরতাজ গ্রামের নায়েব আলীর ছেলে মো. শামীম আহমেদ (৩৫) ও ব্যাংকের ট্রেইনি ক্যাশ অফিসার রাজশাহী জেলার পবা উপজেলার কালুমের গ্রামের মো. আব্দুল হাকিমের ছেলে মো. ইমরান (৩০)। দুদক ও এজাহার সুত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ৪ এপ্রিল অভিযুক্তরা কোন প্রকার নগদ টাকা গ্রহণ না করেই চার কিস্তিতে ব্যবসায়ী ইমরুল কায়েসকে ৩ কোটি ৫৮ লক্ষ টাকার পে-অর্ডার প্রদান করেন। দীর্ঘদিন পর ইমরুল কায়েস এক কোটি ৩৫ লক্ষ টাকা জমা দেন। এর পরেই কোন প্রকার টাকা জমা না দিয়েই ইমরুল কায়েস ২০২২ সালের ১৩ নভেম্বর বিকেলে বিআর০৪৯৬৪৯৪ পাসপোর্টের ব্যবহার করে সোনা মসজিদ স্থল বন্দর দিয়ে ভারতে চলে যায়। এর পরে ব্যাংক বিভিন্নভাবে আরও ৩৮ লক্ষ ২৫ হাজার ৩২৮ টাকা আদায় করে। সুত্র আরও জানায়, দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে দুদক পে-অর্ডার দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যাংক কর্মকর্তারা ব্যাক্তিগত স্বার্থ হাসিলে দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছেন বলে প্রমাণ পান। এ ছাড়া ব্যবসায়ী ইমরুল কায়েস কোন প্রকার টাকা না দিয়ে পে-অর্ডার নিয়ে ভাঙ্গিয়ে টাকা আত্মসাত করার অভিযোগও প্রাথমিকভাবে প্রমানিত হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ৪২০, ৪০৯, ১০৯ এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারা মোতাবেক ঐ ৫ জনকে আসামী করে মামলা করা হয়।
    দুর্নীতি দমন কমিশন, সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ- পরিচালক খায়রুল হক মামলা দায়েরের সত্যতা স্বীকার করে বলেন, আসামীরা পলাতক থাকায় তাদের গ্রেফতার এবং আরও জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে মামলার চার্জশীট প্রদান করা হবে

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page