মোঃ আঃ লতিফ মিয়া খিপুর(টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি>>> টাঙ্গাইলের সখিপুর উপজেলার পৌর এলাকার ৮নং ওয়ার্ডের ক্যাপ্টিন মোড়ের ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী ফজলুল হক বাচ্চু নিজ কার্যালয়ে এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে হুমকি-ধামকির ও ভয়ভীতির অভিযোগ এনে সংবাদ সম্মেলন করেন।সোমবার (২০মে) বিকেল ৩টায় সাবেক সেনা সদস্য ক্যাপ্টিন শামসুল হকের বড় ছেলে প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির ব্যবস্থাপক ও ব্যবসায়ী ফজলুল হক বাচ্চুর বৈধ কাগজপত্রের দখলি ক্রয়কৃত জমির মিথ্যা-ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে বিভিন্ন মাধ্যমে অপপ্রচারের প্রতিবাদে- সাংবাদিক ফজলুল হক বাপ্পার বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন।এ সংবাদ সম্মেলনে ফজলুল হক বাচ্চু দাবি করেন,আমার পরিবারের আয়কৃত ও বাবার পেনশনের টাকায় কেনা খাজনা-খারিজ করা ২একর ৭৮শতাংশ জমির উপরৃ অভিযুক্ত ফজলুল হক বাপ্পার লোলুপ দৃষ্টি পড়ে।পরে বিভিন্ন সময় তার পরিকল্পনায় কতিপয় লোকের জমি আছে বলে তা দাবি করলে তা আদালতের মাধ্যমে মিথ্যা প্রমাণিত হয়ে ব্যর্থ হয়।কিন্তু প্রতিবেশী নওশেরের ছেলে সাইফুল ইসলামের রেওয়াজ বন্টনের জমি জটিলতা কোর্ট নিষ্পত্তিকৃত বিষয়টি বারবার সামনে এনে গ্রাম্য সালিশে হেরে যায় ফজলুল হক বাপ্পা।অভিযুক্ত সাংবাদিকের বিরুদ্ধে জানতে চাইলে ভুক্তভোগী ফজলুল হক বাচ্চু জানান, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অনিয়ম-দূর্নীতি ও সাধারণ মানুষের টাকা আত্মসাৎ করে মাঝে মাঝে আত্মগোপনে থাকে এই কথিত সাংবাদিক ফজলুল হক বাপ্পা।তিনি আরও জানান,অভিযুক্ত ফজলুল হক বাপ্পা এলাকায় কিছু দিন অবস্থান করে নতুন একটি ঘটনার সৃষ্টি করে নিরুদ্দেশ হন।তার দাবি,এলাকায় সময় বুঝে ক্ষমতার অপব্যবহার ও পেশীশক্তি দিয়ে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি করে থাকে।চাঁদাবাজির বিষয়ে ৭নংওয়ার্ড কমিশনার আব্দুল বাছেদ জানায় ঐ সাংবাদিক বিভিন্ন সময়ে চাঁদা দাবি করেছে আমার কাছে।তার দাবি,এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় সামাজিক ভাবে হেয় করার জন্য মানহানিকর ও মিথ্যা বানোয়াট নানান কূটকৌশল অবলম্বন করছে।ভুক্তভোগী ফজলুল হক বাচ্চুর দাবি,অনেকটা নিরুপায় হয়ে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও প্রশাসনের সহযোগিতায় নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে সত্য উন্মোচন করে অভিযুক্ত ফজলুল হক বাপ্পার মিথ্যা,হয়রানি ও প্রতারণা থেকে মুক্তি চান।এ ব্যাপারে অভিযুক্ত ফজলুল হক বাপ্পার সাথে মুঠোফোনে কথা বলার চেষ্টা করলেও তিনি ফোন রিসিভ করে নাই।
মন্তব্য