২১শে নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
সুনামগঞ্জে বিজিবিসহ টাস্কফোর্সের অভিযানে ১টি ইঞ্জিন চালিত নৌকাসহ ১ কোটি ৫৮ লাখ টাকার অবৈধ ভারতীয় শাড়ি,থ্রি-পিস ও কসমেটিক্স জব্দ দূর্বল বিষয়ে অতিরিক্ত ক্লাস নিবেন।শিক্ষকরা বাড়ি থেকে পড়ে আসবেন ড.ফরহাদ সাতকানিয়ায় অস্ত্রসহ দুই কিশোর আটক শাল্লায় খাদ্যবান্ধব কর্মসূচীর এক ডিলারের বিরুদ্ধে সরকারী জায়গায় ঘর নির্মাণের অভিযোগ পটিয়ায় আন্তঃজেলা মটর সাইকেল চোরচক্রের ৭সদ্স্য গ্রেপ্তার। পটিয়ায় বাবার জানাযায় অংশ নিতে যুবলীগ নেতার প্যারোলে মুক্তি। পটিয়ায় দেনার দায়ে যুবকের আত্মহত্যা ছাতকের চরমহল্লা ইউনিয়নে পূর্ববিরোধের জেরে দু”পক্ষের সংঘর্ষে ২০ জন আহত পটিয়ায় পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা অস্ত্রের মুখে নিয়ে যায় ৮টি গরু। প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
  • প্রচ্ছদ
  • অন্যান্য >> হবিগঞ্জ
  • মাধবপুরে চেয়ারম্যান কর্তৃক সাংবাদিকদের সরাসরি হুমকি
  • মাধবপুরে চেয়ারম্যান কর্তৃক সাংবাদিকদের সরাসরি হুমকি

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    সিলেট ব্যুরো>>> হবিগঞ্জের মাধবপুরে সোনাই নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের তথ্য সংগ্রহ করতে গেলে সাংবাদিকদেরকে সরাসরি কেটে ফেলার হুমকি দিয়েছেন শাজাহানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পারভেজ চৌধুরী ।মঙ্গলবার (১৪ মে) দুপুরে চৌমুহনি ইউনিয়ন এলাকায় সোনাই নদী থেকে অবৈধ ভাবে বালি উত্তোলনের খবরে উপজেলার ৪ সাংবাদিক সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে দেখা যায় অফিস ফাঁকি দিয়ে তিনি বালু ব্যবসায় মত্ত।৬ নং শাহজাহানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান (বালি চেয়ারম্যান) পারভেজ চৌধুরীর উপস্থিতিতে সাংবাদিকদের ছবি তোলার সময় তার লোকদের দা আনার অর্ডার দেন,এবং গাড়ির টায়ারে ফেলে কুপিয়ে কাটার নির্দেশ দেন।তখন তার দলের লোকেরা কেউ কেউ হাসাহাসি করেন । এ সময় তিনি জোর গলায় সাংবাদিকদের বলেন জগদীশপুর থেকে চৌমুহনীর বুড্ডা পর্যন্ত সমস্ত সোনাই নদী এবং এলাকার বালু মহাল ডিসি অফিস থেকে তার ইজারা নেওয়া।জানা যায়,একটি বালু মহাল ইজারার নামে উপজেলার ৬ নং শাহজাহানপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও মাধবপুর উপজেলার সাবেক বিএনপি’র আহ্বায়ক পারভেজ হোসেন চৌধুরী একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেটের মাধ্যমে সোনাই নদী থেকে অবৈধভাবে কোটি কোটি টাকার বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছেন।এতে করে ইজারার নামে সরকারের লক্ষ লক্ষ টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে ।এ ব্যাপারে মাধবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিস সূত্রে জানান,বর্তমানে সোনাই নদীর কোথাও কোন ইজারা নাই।তবে পুরো বিষয়টা জানতে উপজেলা ভূমি অফিসে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।এ ব্যাপারে উপজেলা ভূমি অফিসে যোগাযোগ করা হলে,সহকারী কমিশনার ভূমি রাহাত বিন কুতুব জানান,,এ ব্যাপারে একটি রিট করা আছে,, উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার এর সাথে যোগাযোগ করলে পুরো বিষয়টা জানতে পারবেন।উল্লেখ্য ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পারভেজ চৌধুরী বিশাল সিন্ডিকেটের মাধ্যমে রাতের আধারে সোনাই নদীর বালু অবৈধ ভাবে বিক্রি করে আসছে।এতে করে সরকার যেমন রাজস্ব হারাচ্ছে ঠিক তেমনি এলাকার রাস্তাঘাটের অবস্থা ভয়াবহ ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page