বিশেষ প্রতিনিধি মো: শাহ আলম>>>নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতির সহ আরো প্রায় ১৫ – ২০ জনের উপস্থিতে গত ৯ এ সেপ্টেম্বর সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের বর্তমান সভাপতি নাবিলা শারমিনের কাছে আগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেন।যা লিখিত এবং ভিডিও আকারে ধারণ করা হয়,এবং পরবর্তীতে দুই জন মিলে সমন্বয়ে কমিটি বা ক্লাব পরিচালনার কথা বলেন বর্তমান সভাপতি নাবিলা শারমিন।এতে সাবেক সভাপতি অস্বীকৃতি জানিয়ে বর্তমান সভাপতিকে একাই ক্লাব পরিচালনার দায়িত্ব দেন যা কল রেকর্ড এ বিদ্যবান।সেই সুবাদে গত ৬ এ নভেম্বর ক্লাবটির পূর্ণ পরিচালনা শুরু হয়।কিন্ত বিগত দিন গুলোতে তাদের ফেইসবুক আইডিতে ক্লাবের সভাপতি লিখা ছিলো,সেটি দেখে বর্তমান সভাপতি নাবিলা শারমিন সাবেক সভাপতি নুর আলম আকন্দ কে অবগত করলে সে বিষয়টি শুনে আইডি তে লিখা পরিবর্তন করেন।কিন্ত সাবেক সেক্রেটারি মো: মনিরুল হক মনির তার প্রোফাইলে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের লোগো ব্যবহার করে আসছে।যা বর্তমান ক্লাবের লোগোর সাথে কোনো মিল নেই।এবং সে সকলকে এখনো সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দাবি করে ( প্রমান কল রেকর্ড) বিভিন্ন মানুষকে সমস্যা সাধানের জন্য তার সাথে দেখা করতে বলে।এবং বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দাবি করে লেনদেন করার খবরও পাওয়া গিয়েছে। নতুন কোর্ট টে বিভিন্ন দালালদের কাছ থেকেও ১ শত টাকা করে চাদাঁ নিয়ে মনিরুল হক মনির মাদক সেবন করে বলে জানায়, স্থানিয় লোকজন।এবং বর্তমান সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সামনের মাঝারে মনির সহ তার সহযোগী জামাল,সোহেল রোজ সন্ধ্যায় মাদকের আড্ডায় বসে ও সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের নাম ক্ষুন্য করার জন্য নিজেকে বর্তমানেও সে পরিচয় দেয়।গোপন সূত্রে যানা যায় মনিরের রয়েছে একাধিক বিয়ে বর্তামানে যে স্ত্রী রয়েছে তার চাহিদা এবং তার নেশার টাকার জন্যই নাকি সে সাংবাদিকের কার্ড ব্যবহার করে এসব অনৈতিক কাজ করে, সেই তথ্য জানায় তার সাথে থাকা আরেক মাদক ব্যবসায়ী ফারুক ওরফে কর্ণেল ফারুক। অপরদিকে কোর্টের পিছনে গাজা ব্যবসায়ী কলি নামের এক জনের থেকে সাংবাদিকের কার্ড দেখিয়ে সাপ্তাহে টাকা নিতো বলেও খবর পাওয়া যায়।এবং অবশেষে ১০ এ ডিসেম্বর নারায়নগন্জ রেজিস্ট্রি অফিস থেকে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের কথা বলে কে বা কারা টাকা নিয়ে আসছে, তা বর্তমান সভাপতি জানে না।খবরটি বর্তমান সভাপতি জানতে পেরে বলেছেন” আমাদের ক্লাবের কেউ কোথাও থেকে চাঁদা তুলে না, বিগত যে অনুষ্ঠান গুলো ক্লাব থেকে হয়েছে তা আমাদের নিজের অর্থায়নে। এবং কেউ যদি আমাদের ক্লাবের কথা বলে চাঁদা দাবি করে তাহলে তাকে আটকে রেখে আমাকে কল করবেন। আমাদের প্রতিটি সদস্যকে বলা হয়েছে এই সমস্ত কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে। তবুও যদি আমার অবর্তমানে কেউ চাঁদাবাজির সাথে জড়িয়ে পরে সনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এবং সভাপতি মনিরুল হক মনির কে তার প্রোফাইলের লোগোটা পরিবর্তন করতে বলেছেন, এবং বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক ও তাকে সরেজমিনে গিয়ে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের নাম বলা থেকে বিরত থাকতে বলেছে। ক্লাবের কারো কথায় সে কর্নপাত না করায়, বর্তমান সভাপতি ফতুল্লা মডেল থানায় হাজির হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি ( জিডি) করেন। এবং সেই থাকে মন্তব্য করেন আমার ক্লাবের নামে বদনাম করার জন্য কিছু দুষ্কৃতিবাজ পিছনে পড়েছে। এদের আইনের আওয়াতায় আনা প্রয়োজন। আমার ক্লাবের সুনাম ক্ষুন্ন হবে এমন কাজ থেকে আমরা সর্বদাই সোচ্চার ।
মন্তব্য