২১শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
পুলিশের জালে দুই গরু চোর সহ পিকআপ। রাজশাহীর পদ্মায় ‘বিলুপ্ত’ কুমির! আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবসে তানোরে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা গোদাগাড়ীতে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল আহমেদ দূষণ কমানোয় বিশ্বসেরা রাজশাহী এখন দূষণে শীর্ষে পবার বিউটি হত্যা মামলায় মিলল এক আসামির স্বীকারোক্তি চারঘাটে ডোবা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লা’শ উদ্ধার চারঘাটে বীর মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যু, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন গোদাগাড়ীতে সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ৪৪ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ কোম্পানীগঞ্জে অসহায় ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পাশে মধ্যপূর্ব চরহাজারী যুব সংঘ
  • প্রচ্ছদ
  • আন্তর্জাতিক
  • জাতিসংঘে দুটি মানচিত্র দেখালেন নেতানিয়াহু, কোনোটিতেই নেই ফিলিস্তিন
  • জাতিসংঘে দুটি মানচিত্র দেখালেন নেতানিয়াহু, কোনোটিতেই নেই ফিলিস্তিন

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    নিউজ ডেক্স>>> ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেওয়ার সময় দুটি মানচিত্র দেখিয়েছেন।শুক্রবারের ওই ভাষণে দেখানো দুটো মানচিত্রের কোথাও ছিল না ফিলিস্তিন। এনডিটিভি জানায়, একটি মানচিত্রে সবুজ রং দিয়ে কিছু দেশকে ‘আশীর্বাদ’ এবং আরেকটি মানচিত্রে কিছু দেশকে কালো রং দিয়ে চিহ্নিত করে ‘অভিশাপ’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়।দুই মানচিত্রে যে বিষয়টি সবচেয়ে স্পষ্ট ছিল,তা হলো ফিলিস্তিনকে সম্পূর্ণ মুছে ফেলা।খবর বিডিনিউজের।নেতানিয়াহুর ডান হাতে থাকা মানচিত্রে কালো রঙে চিহ্নিত ‘অভিশপ্ত’ দেশ গুলো ছিল ইরান,ইরাক,সিরিয়া ও ইয়েমেন। যার মানে হচ্ছে এই দেশগুলো ইসরায়েলের জন্য হুমকি। আর বাঁ হাতে থাকা মানচিত্রে সবুজ রঙে চিত্রিত ‘আশীর্বাদ’ এর দেশগুলো ছিল মিসর, সৌদি আরব ও সুদান।এমনকি ভারতও।যার মানে হচ্ছে এই দেশগুলো ইসরায়েলের জন্য হুমকি নয়।জাতিসংঘে দেওয়া ভাষণে নেতানিয়াহু লেবানন, সিরিয়া ও ইয়েমেনে চলমান সহিংসতার জন্য ইরানকে দায়ী করেন।লেবাননের হিজবুল্লাহ,গাজার হামাস এবং ইয়েমেনের হুতিদেরকে ইরানের আর্থিক ও সামরিক সহায়তার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন,এটি তাদের অস্থিতিশীলতা সৃষ্টিকারক প্রভাবের প্রমাণ।নেতানিয়াহু বলেন,ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে ইরান সমর্থিত যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে একাধিক ফ্রন্টে নিজেকে রক্ষা করে চলেছে।ইরানকে হুঁশিয়ার করে তিনি বলেন,আপনারা যদি আমাদের ওপর হামলা চালান, তাহলে আমরাও আপনাদের ওপর হামলা চালাব।নেতানিয়াহু যখন জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে ভাষণ দিচ্ছিলেন,তখন কয়েকশ কূটনীতিক প্রতিবাদ জানিয়ে বাইরে বের হয়ে যান। নেতানিয়াহু বলেন,বিশেষ করে লেবানন ও গাজায় ইসরায়েলের সামরিক অভিযান ইরানের আগ্রাসনের জবাব। যতদিন হিজবুল্লাহ যুদ্ধের পথ বেছে নেবে,ততদিন ইসরায়েলের এই হুমকি দূর করা ছাড়া কোনও উপায় নেই।জর্ডানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আয়মান সাফাদি বলেছেন,নেতানিয়াহুকে থামাতে হবে,কারণ তিনি গোটা অঞ্চলকে প্রকাশ্য যুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছেন।

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page