২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
  • প্রচ্ছদ
  • এক্সক্লুসিভ >> দেশজুড়ে >> পাবনা >> রাজশাহী >> শীর্ষ সংবাদ >> সোস্যাল মিডিয়া
  • হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে সড়ক নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিলেন রেল কর্তৃপক্ষ
  • হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে সড়ক নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দিলেন রেল কর্তৃপক্ষ

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    জামাল হোসেন পাবনা জেলা প্রতিনিধি>>>

    পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী হার্ডিঞ্জ সেতুর নিচে উপজেলা প্রকৌশল বিভাগের সড়ক স্থাপনার কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) শাহ সুফী নুর মোহাম্মদ।উপজেলার পাকশী ইউনিয়নের শত বছর অতিক্রম করা কেপিআই স্থাপনা হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের একটি পরিদর্শন টিম ঘটনাস্থলে গিয়ে কাজ বন্ধ করে দিয়েছেন।এ সময় পাকশী বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) শাহ সুফী নুর মোহাম্মদ, রেলওয়ে প্রকৌশলী-২ বীরবল মণ্ডল, রেলওয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী শিপন আলীসহ রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য, রেলওয়ে কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা যায়, পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলায় পদ্মা নদীর ওপর হার্ডিঞ্জ সেতু রেলওয়ের সর্ববৃহৎ একটি কেপিআই স্থাপনা। রেলওয়ে কর্মকর্তাদের সঙ্গে কোনো প্রকার আলোচনা না করেই ঈশ্বরদী উপজেলা প্রকৌশলী বিভাগ সম্পূর্ণ এখতিয়ার বহির্ভূতভাবে পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচ দিয়ে হঠাৎ করে সড়ক স্থাপনার কাজ শুরু করে। বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) সকালে খবর পেয়ে পাকশী বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) শাহ সুফী নুর মোহাম্মদসহ রেলওয়ে কর্মকর্তাদের একটি টিম ঘটনাস্থল গিয়ে কাজ বন্ধ করার নির্দেশ দেন।এ ব্যাপারে পাকশী বিভাগীয় প্রকৌশলী-২ বীরবল মণ্ডল জানান, বৃহৎ রেলব্রিজটি একশ বছর টিকে আছে এখনো। এটা তো এমনি এমনি টিকে নাই। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বৃহৎ রেলব্রিজটিকে সার্বিকভাবে তত্ত্বাবধান করে আসছে বলেই এখনো ব্রিজটি আছে।পাকশী বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) শাহ সুফী নুর মোহাম্মদ জানান, কে বা কারা রাতের অন্ধকারে আমাদের অবগত না করে কোনো ধরনের রাষ্ট্রীয় চিন্তাভাবনা না করে নিজেদের স্বার্থে পাকশী হার্ডিঞ্জ ব্রিজের নিচে রাস্তা নির্মাণ কাজ শুরু করেছিল। আমরা খবর পেয়ে রাস্তা নির্মাণ কাজটি বন্ধ করেছি।রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়াই রেলওয়ে কেপিআই স্থাপনার জায়গায় সড়ক স্থাপনার কাজ করতে পারে কিনা? এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী এনামুল কবীর জানান, নদীর ঘাট এলাকায় রাস্তা নির্মাণের একটি বাজেট ছিল। আমি সেটা কাজে লাগাতে চেয়েছিলাম। যেহেতু সেখানে নদীর ঘাট আছে, রেল কর্তৃপক্ষ আপত্তি জানিয়েছেন, ঘাট এলাকার ওই রাস্তাটি আমরা অন্য কোনো নদীর ঘাট এলাকায় নির্মাণ করব।ঈশ্বরদী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সুবীর কুমার দাস জানান, এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে সড়ক স্থাপনার কাজ বন্ধ রাখার জন্য, কাজটি আপাতত বন্ধ আছে।

    মন্তব্য

    <img class=”alignnone size-full wp-image-29676″ src=”https://bdsangbadpratidin.com/wp-content/uploads/2024/05/IMG_20240503_224849-2.jpg” alt=”” width=”100%” height=”auto” />

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page