২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
  • প্রচ্ছদ
  • রাজনীতি >> রাজশাহী
  • বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীয় মেয়র হচ্ছেন শায়লা পারভীন
  • বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীয় মেয়র হচ্ছেন শায়লা পারভীন

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    আবুল হাশেম রাজশাহী ব‍্যুরোচীফ>>>রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার তাহেরপুর পৌরসভার উপনির্বাচনে মেয়র পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় মেয়র নির্বাচিত হচ্ছেন খন্দকার শায়লা পারভীন।তিনি রাজশাহী-৪ (বাগমারা) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদের স্ত্রী ও তাহেরপুর পৌরসভার প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলো খন্দকারের মেয়ে।তাঁর একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ছোট ভাই তানভীর ইসলাম ফেরদৌস প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেওয়াতে আর কোনো প্রার্থী থাকলো না।মেয়র পদে উপনির্বাচনে মনোনয়নপত্র উত্তোলনের শেষ দিনে গত ১৩ ফেব্রুয়ারি শায়লা পারভীনসহ দুজন মনোনয়নপত্র উত্তোলন করেন।অন্যজন হলেন শায়লার ছোট ভাই তানভীর ইসলাম ফেরদৌস।গত ১৬-১৮ ফেব্রুয়ারি বাছাইয়ে দুইজনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করা হয়।তবে প্রত্যাহারের শেষ দিনে আজ বৃহস্পতিবার সকালে বড় বোনের একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী তানভীর ইসলাম ফেরদৌস প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে নেন।উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্বে) আবদুল মজিদ বিয়ষটি নিশ্চিত করেছেন।আগামী ৯ মার্চ তাহেরপুর পৌরসভার মেয়র ও এক কাউন্সিলর পদে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তাহেরপুর পৌরসভা উপনির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও রাজশাহী জেলার জেষ্ঠ্য নির্বাচন কর্মকর্তা মো. শাহিনুর ইসলাম প্রামানিক বলেন, কাল প্রতীক বরাদ্দ হবে।খন্দকার শায়লা পারভীন জগ প্রতীক চেয়েছিলেন।আরও কিছু আনুষ্ঠানিকতা আছে,এরপর শায়লা পারভীনকে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে।তবে ওই পৌরসভায় সাধারণ কাউন্সিলর পদে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।প্রার্থীতা প্রত্যাহার প্রসঙ্গে শায়লার ছোট ভাই তানভীর ইসলাম ফেরদৌস বলেন, বোনোর সমর্থনে তিনি সরে আসলেন।তাঁদের মধ্যে কোনো বিরোধ ছিল না। যাচাই–বাছাইয়ে বোনের প্রার্থিতা অবৈধ ঘোষণা করা হলে তিনি প্রার্থী থাকতেন।যেহেতু বড় বোনের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা ও তিনি যাছাইয়ে টিকে গেছেন,সেজন্য তাঁর প্রার্থী থাকার প্রশ্নই আসে না।সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ তাহেরপুর পৌরসভার মেয়র ছিলেন।তিনি পদত্যাগ করে এবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।এর ফলে মেয়র পদটি শূন্য হয়।খন্দকার শায়লা পারভীন এর আগে ২০০৩ সালে উপনির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রথম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।তাঁর বাবা আওয়ামী লীগের নেতা ও পৌরসভার তৎকালীন চেয়ারম্যান আলো খন্দকার চরমপন্থীদের হামলায় নিহত হওয়ার পর উপনির্বাচনে অংশ নিয়ে তিনি নির্বাচিত হন।খন্দকার শায়লা পারভীন বলেন,তিনি ২০০৩ সালে প্রথম চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন।আগের মতোই লোকজনের পাশে থেকে সেবা,বর্তমান সরকার ও সংসদ সদস্যের সহায়তায় উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখবেন বলে জানান।সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদ বলেন, শায়লা পারভীনের বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা আলো খন্দকার এই পৌরসভার প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন।একজন সংসদ সদস্য হিসেবে তিনি পৌরসভার উন্নয়নে সব ধরনের সহায়তা করবেন।

    মন্তব্য

    <img class=”alignnone size-full wp-image-29676″ src=”https://bdsangbadpratidin.com/wp-content/uploads/2024/05/IMG_20240503_224849-2.jpg” alt=”” width=”100%” height=”auto” />

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page