১১ই জুলাই, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৭শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
আন্তর্জাতিক:
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮২ ইরানী’র ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের ‘মূল প্রযুক্তির গুঁড়িয়ে দিয়েছে কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা করল ইরান ইসরাইলি হামলায় ১১ দিনে ইরানে নিহত ৫০০ রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় স্থানীয় নেতৃত্বের কোন বিকল্প নেই। কোস্ট ফাউন্ডেশনের আন্তর্জাতিক শরনার্থী দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা ঈদের পর লন্ডন সফরে যাচ্ছেন ড. ইউনূস রাতব্যাপী আলোচনার পর যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান, ঘোষণা ট্রাম্পের পাকিস্তানি বাহিনীর গুলিতে ৫০ ভারতীয় সেনা নিহত’ ভারতের ১৫টি শহরে পাকিস্তানের পাল্টা হামলা, উভয় দেশে তীব্র সামরিক উত্তেজনা   ভারতের ১২ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানে
  • প্রচ্ছদ
  • অন্যান্য
  • নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের সাথে তাল মিলিয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে কাচা সবজি সহ মাছ মাংসের দাম। সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে গেছে সবজির বাজার !
  • নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের সাথে তাল মিলিয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে কাচা সবজি সহ মাছ মাংসের দাম। সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাইরে চলে গেছে সবজির বাজার !

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    সিলেট জেলা প্রতিনিধি:মোঃ বাছির আহমদ)>>> জৈন্তাপুর সাধারণ ক্রেতাদের নাগালের বাহিরে চলে গেছে সবজির বাজার।নিম্ন আয়ের মানুষের নেই হতাশার শেষ।নিম্ন আয়ের মানুষেরা হার ভাঙ্গা পরিশ্রম করে ছেলে মেয়ে ও পরিবারের মুখে যে খাবার তুলে দিবে এখন তা মৃত্যুর মত মনে হয়।আজ জৈন্তাপুর সবজির বাজার দৈনিক মুক্তি সমাচার পরিদর্শন করে দেখা যায়, আলু ৬০ টাকা টমেটো ১৫০ টাকা বেগুন ৮০ টাকা প্রতিপিচ লাউ ১৬০ টাকা বরবটি ৮০ টাকা ঝিঙ্গা ৮০ টাকা কচুরমুকি ৮০ টাকা পুইশাক ৭০ টাকা যে কাচা মরিচ কয়েকদিন আগে ছিলো প্রতি কেজি ৪০০ টাকা তা দাম বেড়ে হয়েছে ৬০০ টাকা।তার মধ্য হলুদ ৩২০ টাকা মরিচ গুড়া ৪৮০ টাকা ধনিয়া গুড়া ২৫০ টাকা পিয়াজ ১১০ টাকা রসুন ২২০ টাকা।হাসের ডিম হালি ৮০ টাকা এবং ফার্মের মুরগির ডিম ৬০ টাকা বাজারে বিক্রি হচ্ছে।লাগামহীন ভাবে কাঁচা সবজির দাম বৃদ্ধিতে বিপাকে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষ ।বাজার করতে আসা নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন বলেন ,আমি সামান্য বেতনে চাকরি করি একটি কোম্পানিতে । বর্তমানে সবজির দাম অত্যধিক বৃদ্ধিতে বিপাকে আছি । প্রতিটি সবজি কেজি বেড়েছে ২৫-৩০ টাকা । প্রায় ১শ’ কাছাকাছি সবজির দাম ।এখন বাজার নিয়ন্ত্রণ কার হাতে আমরা জানি না ।তবে এভাবে চললে আমাদের বেঁচে থাকা খুবই কঠিন ।রিকশাচালক একজন ব্যক্তি বলেন,সারাদিন রিক্সা চালিয়ে মালিকের ৪শ’ টাকা দিই।তারপর হাতে ৩-৪ টাকা থাকে ।বাজার করতে প্রতিদিনই প্রায় সব টাকা চলে যায়।চাল কেনার টাকা ও থাকে না।মাছের কথা নাই বললাম।তাহলে আমাদের চলবে কেমন করে।সংসারে মোট ৫/৬ জন সদস্য । তাদের ভরন-পোষণ চালাতে খুবই হিমসিম খাচ্ছি।এভাবে দিন দিন সবজির দাম বাড়লে আমরা বাঁচবো না ।

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page