২৩শে সেপ্টেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৮ই আশ্বিন, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
আন্তর্জাতিক:
জাকসু নির্বাচনের ফল ঘোষণা সন্ধ্যা ৭টায়: প্রধান নির্বাচন কমিশনার ডাকসু নির্বাচন স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮২ ইরানী’র ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের ‘মূল প্রযুক্তির গুঁড়িয়ে দিয়েছে কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা করল ইরান ইসরাইলি হামলায় ১১ দিনে ইরানে নিহত ৫০০ রোহিঙ্গা সংকট মোকাবেলায় স্থানীয় নেতৃত্বের কোন বিকল্প নেই। কোস্ট ফাউন্ডেশনের আন্তর্জাতিক শরনার্থী দিবসের আলোচনা সভায় বক্তারা ঈদের পর লন্ডন সফরে যাচ্ছেন ড. ইউনূস রাতব্যাপী আলোচনার পর যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান, ঘোষণা ট্রাম্পের পাকিস্তানি বাহিনীর গুলিতে ৫০ ভারতীয় সেনা নিহত’
  • প্রচ্ছদ
  • অন্যান্য
  • নগরকান্দায় দুস্থদের তালিকা নিতে সমাজসেবা কর্মকর্তার ১০ হাজার টাকা উৎকোচ দাবি 
  • নগরকান্দায় দুস্থদের তালিকা নিতে সমাজসেবা কর্মকর্তার ১০ হাজার টাকা উৎকোচ দাবি 

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    মিজানুর রহমান বিশেষ প্রতিনিধি ফরিদপুর >>> ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোহাম্মদ কাজী নিমেরী  উপজেলার দুস্থ ও প্রতিবন্ধীদের তালিকা চাইলেই ১০ হাজার টাকা উৎকোচ দাবি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। সম্প্রতি উপজেলার নাজমুল তালুকদার নামে এক   সমাজসেবক দুস্ত  প্রতিবন্ধী অসহায়দের সাহায্য সহযোগীতা করার লক্ষ্যে তার ম্যানেজার ওমর কে পাঠিয়ে নগরকান্দা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তার অফিস কার্যলয়ে কর্মকর্তার কাছে উপজেলার দুস্ত প্রতিবন্ধীদের তালিকা চাইলে তিনি ১০ হাজার টাকা উৎকোচ দাবি করেন।ম্যানেজার কে কর্মকর্তা বলেন  তালিকা নিতে সরকারি ফী ২ হাজার টাকা খরচ লাগে। সে সময় তালিকা না নিয়ে পাঠানো প্রতিনিধি জনৈক সমাজ সেবক  এর বাড়িতে যায়।রাতেই ফোনের মাধ্যমে তালিকা নিতে ১০ হাজার টাকা লাগার বিষয় ক্লিয়ার করতে কর্মকর্তাকে ফোনে অবগত করলে সমাজসেবা কর্মকর্তা তার ব্যবহৃত মোবাইল  ফোন এর( ওয়াট সাফ) এ প্রতিনিধির ওয়াট সাফে মেসেজ করে তাতে তার বিকাশ নাম্বার দিয়ে কর্মকর্তা লিখেছেন ২ হাজার টাকা সরকারি ফী ও অফিস খরচ ৮ হাজর টাকা পাঠিয়ে দেন এবং বিষয়টি গোপন রাখবেন। ভুক্তভোগী ম্যানাজার ওমর  স্হানীয়  দৈনিক খোলা চোখ পত্রিকা অফিসে এসে কর্মকর্তা টাকা চাওয়ার বিষয় অভিযোগ করেন। এবং টাকা ছাড়া দুস্থদের তালিকা পাওয়া যাবেনা বলে জানান। অভিযোগ পেয়ে দৈনিক খোলা চোখ পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক সাংবাদিক  মাহাবুব আহাদ কয়েকজন সংবাদকর্মী নিয়ে সমাজসেবা  অফিসে গিয়ে কর্মকর্তার কাছে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিক এর প্রশ্নের জবাবে বলেন তালিকার কাগজপত্র নিতে গেলে সরকারি খরচ লাগে তবে কতটাকা খরচ লাগবে তিনি কোন সুউত্তর দিতে পারেনি।এছাড়া টাকা চাওয়া বিষয় তিনি অস্বীকার করেন।উপজেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদক মোঃ গোলাম মোস্তফা জানান সমাজসেবা কর্মকর্তার যোগদানের পর থেকেই অফিসে বসে বিভিন্ন অনিয়ম করায় জনসাধারণের ভোগান্তি যেন বিষফোড়ায় পরিনতি হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাফী বিন কবির বলেন যদি সমাজসেবা কর্মকর্তা তালিকা নিতে ১০ হাজার টাকা চাওয়ার বিষয় প্রমাণিত হয় তাহলে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। 

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page