বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন ডেস্ক >>> রিয়াজুল ইসলাম কাওছার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মিলান বাংলা প্রেসক্লাব ইতালি,প্রধান উপদেষ্টা ইউরো বাংলা প্রে ক্লাব,মুখপাত্র প্রবাসী অধিকার সংস্থা,উপদেষ্টা ও সাবেক প্রতিষ্ষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক প্রথম আলো বন্ধুসভা মাদারীপুর,উপদেষ্টা নান্দনিক মাদারীপুর,তারুণ্য পরিবার মাদারীপুর,সমন্বয়ক কেন্দ্রীয় কমিটি প্রবাসী ভিআইপি ক্লাব মাদারীপুর,সহ ইউরোপের পথে-প্রান্তে সংবাদের খোঁজে দূরান্ত ছুটে চলা কঠোর পরিশ্রমি আত্মপ্রত্যয়ী একজন সংবাদ শ্রমিকের নাম রিয়াজুল ইসলাম কাওছার।যিনি খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষের পাসে থাকতে ভালোবাসেন বলেই নিজের নামে সাংবাদিক না লিখে,লেখেন সংবাদ শ্রমিক,তার এই মহানুভবতার জন্য কুড়িয়েছেন অফুরন্ত শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।যিনি মাদারীপুর জেলার চরমুগরিয়ার খাগদী গ্রামের তাঁর নানা বাড়িতে ২১,জানুয়ারী জন্ম গ্রহণ করে ছিলেন।তার গ্রামের বাড়ি মাদারীপুর জেলার মহিষের চর গ্রামে।ছাত্র জীবন থেকেই তিনি রাজনৈতি,সাংস্কৃতিক, সাহিত্যচর্চা ও বিভিন্ন সামাজিক কাজে জরিত ছিলেন অতোপ্রত ভাবে।তিনি সরকারি নাজিম উদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এম এ বাঙলা বিভাগে অধ্যায়নরত অবস্থায় প্রথম প্রকাশিত হয় তার দাগ নামের কাব্য গ্রন্থটি। এরপর ২০১০ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত হয় তার দ্বিতীয় প্রকাশনা “নীলকষ্ট” কাব্য গ্রন্থটি এবং ২০২০ এর একুশে গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত হয় ৪২ পর্বের প্রবন্ধের বই ‘ভাবনাগুলো ভাবিয়ে যায়”।(প্রথম খন্ড)।সাংবাদিকতা পেশায় কাজ করেছেন দৈনিক সুবর্ণ গ্রাম, দৈনিক প্রথম আলো,দৈনিক ভোরের কাগজ,দৈনিক অর্থনীতি,দৈনিক প্রান্ত,সাপ্তাহিক আড়িয়াল খাঁ,দৈনিক স্বদেশ বিদেশ,বাংলা টিভি,এটিএন বাংলা,জয়যাত্রা টেলিভিশন সহ অন্যান্য গণমাধ্যমে।বর্তমানে তিনি টিভি ওয়ান ইউকের মিলান ইতালি প্রতিনিধি ও একুশে টেলিভিশনের ইতালি প্রতিনিধি হিসেবে এবং দৈনিক একুশ দর্পন ও দৈনিক ব্যতিক্রমের সহ সম্পাদক,দৈনিক বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিনের ইউরোপ বিশেষ প্রতিনিধি এবং শিকড় টিভির নির্বাহী পরিচালক সহ দৈনিক দেশ সংবাদের ইউরোপ ব্যুরো চিফ হিসেবে এবং এক টাকার খবরের প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করছেন। প্রবাস জীবনের নানা বাঁধা-বিপত্তি অচেনা দূর্গম পথ অতিক্রম করে আজ তিনি সাফল্যের তিঁলক ললাটে এঁকেছেন নিরলস অধ্যবসায়,আর একনিষ্ঠতার সিঁড়ি ডিঙ্গিয়ে আজ মসৃণতার মাধ্যমে বাঙ্গালি সংস্কৃতি আর প্রবাসীদের স্বার্থরক্ষায় সমাজের বিভিন্ন স্তরে কাজ করে চলছেন নিরলসভাবে, কখনও রাজনীতির মাঠে,কখনও সাংবাদিকতার প্লাটফর্মে, দাঁড়িয়ে আবার কখনও নাটকের মঞ্চে,কবিতার আসরে,কখনো ইসলামি মজলিশে,কখনওবা সামাজিক বেড়াজালের ভীড়ে লাল সবুজের পতাকা হাতে সমচেতনায় জয়োল্লাসে গেয়েছেন দেশ প্রেমের গান। ভয়াল করোনা মহামারীর দুর্যোগময় পরিস্থিতিতে তিনি, তার কর্ম থেকে পিছনে ফেরেননি সাংবাদিকতার মাধ্যমে সারাবিশ্বে বাংলাদেশিদেরকে তিনি সব ধরনের সংবাদ দিয়েছেন এবং সাধারণ মানুষের পাশেই ছিলেন,বিভিন্ন সহায়তা নিয়ে।সে জন্য করেনা পরবর্তিতে মাদারীপুর বিএমআই এর পক্ষ থেকে পেয়েছেন কোভিড হিরো এ্যাওয়ার্ড।তিনি সাহিত্যচর্চা ও বহির্বিশ্বে সাংবাদিকতায় গণমাধ্যমে বাংলাদেশকে তুলে ধরে বিশেষ অবদানের জন্য গ্রীস, ইতালি,স্পেন,ফ্রান্স,পর্তুগাল,ভারত ও বাংলাদেশের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে অসংখ্য সম্মাননা পুরস্কার পেয়েছেন।তিনি ঢাকার স্বনামধন্য এভিয়েশন কলেজ ইউনাইটেড কলেজ অফ এভিয়েশন সাইন্স এন্ড ম্যানেজমেন্টে পাবলিক রিলেশন অফিসার (PRO)হিসেবে কর্মরত ছিলেন সুনামের সাথে।এরপর ২০১৯ সালে সাংবাদিকতা ও প্রবাসী যান্ত্রিক জীবনের ব্যস্তায় কলেজ থেকে সেচ্ছায় অব্যহতিনেন সম্মানের সাথে।প্রবাসীদের স্নেহের ছায়াতলে ভালোবাসার সিঁক্ত অশ্রুজলে হাত ধরে ছুটেছে ইউরোপের পথে-ঘাটে,সমাজের প্রতিটি কাজের ধাঁপে,সময়ের বাঁকে আকা-বাঁকা পথ পেরিয়ে কাটিয়েছি অনেক গুলো বছর।গত ২০ বছর যাবত স্থায়ী ভাবে বসবাস করছেন ইউরোপের সমুদ্রের রাণী খ্যাত দেশ ইতালিতে।অসাধারণ প্রতিভার বহুমাত্রিক কাজের মধ্যে রয়েছে অনেক গুলো পরিচয়,মিলান বাংলা প্রেস ক্লাব ইতালির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি,শিকড় সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক,বাংলার মুখ ইতালির সভাপতি, মাদারীপুর প্রবাসী ভি আইপি ক্লাবের সমন্বয়কারী ও প্রবাসী অধিকার সংস্থার মুখপাত্র এবং নিরাপদ চিকিৎসা চাই কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন বেশ কয়েক বছর ধরে।তিনি এছাড়াও অনেক গুলো সামাজিক,রাজনৈতিক সংগঠন নেতৃত্বের মাধ্যমে নিজেকে সম্পৃক্ত করে রেখেছেন সমাজের কল্যাণ মূলক কাজে।যিনি একাধারে সাংবাদিক, কবি,লেখক,কলামিস্ট,নাট্য পরিচালক,আবৃত্তিকার,অভিনেতা,মডেল ও টিভি নিউজ এবং টকশো প্রেজেন্টার সহ নানা গুণে-গুনান্বিত সর্বোপরি একজন রেমিট্যান্স যোদ্ধা,একজন প্রবাসী।যার নাম রিয়াজুল ইসলাম কাওছার।যিনি সব সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমে টকশোতে কথা বলেন প্রবাসীদের স্বার্থ রক্ষায় এবং সমাজের সুবিধা বন্চিত মানুষের জন্য ও সমাজের যতো দুর্গতি বৈসম্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে।একজন সৎ আদর্শিক ও অত্যন্ত ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন, মসৃণ মনের,প্রখর আবেগী মানুষটি প্রচন্ড ভালোবাসেন ও সম্মান করেন,বিধাতার সৃষ্টির প্রিয় শ্রেষ্ঠ জীব মানুষকে।বর্তমানে তিনি বিভিন্ন টেলিভিশন টকশোর মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের কাছে দাবী রেখেছেন প্রবাসী ওয়েজ অনার কল্যাণ বোর্ডের কার্ড করা বিহীন প্রবাসীদের লাশ সরকারি খরচে দেশে প্রেরণ করার জন্য এবং প্রবাসী রেমিটেন্স যোদ্ধাদের প্রনোদনা নয় বরং পেনশন সুবিধা প্রদানের জন্য, প্রবাস থেকে ভোটাধিকার প্রয়োগের ব্যবস্থা করন,এছাড়াও প্রবাসীদের পক্ষ থেকে মহান জাতীয় সংসদে প্রবাসীদের সংরক্ষিত আসনে এমপি মনোনীত করা এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী একজন প্রবাসীদের পক্ষ থেকে করা, যাতে করে তিনি মহান জাতীয় সংসদে অসহায় নির্যাতিত প্রবাসীদের কথা তুলে ধরতে পারেন।তিনি তাঁর প্রতিটি কাজের সাফল্যের পিছনে তার বাবা-মায়ের দোয়ার বরকত মনে করেন,আর তার জীবনের সবচেয়ে বড় সম্পদ তার পিতা ও মাতাকেই জানেন।তাঁর জীবনের শেষ ইচ্ছা, তিনি আগামীতে একটি চ্যারেটিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চান,যেখানে,থাকবে অনাথ,এতিম ও অসহায় অগ্রজ, এবং সেখানে কোরআন শিক্ষার জন্য হাফেজী মাদ্রাসা ও অসহায় রোগীদের জন্য থাকবে দাতব্য চিকিৎসালয়।আমরা মহান আল্লাহর কাছে দোয়া করি তার এই ইচ্ছে গুলো যেনো পুরন হয়।এবং তার সুস্বাস্থ্য,দীর্ঘায়ু ও মঙ্গল কামনা করছি.যেন তিনি দেশ ও দশের জন্য আরো ভালো ভালো কাজ করতে পারেন।শুভ জন্মদিন।
মন্তব্য