৩রা ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
তাহিরপুর টিটিসি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন ড.কাজী আবুল বাসার কে মাদারীপুর-৩ আসনে জামায়াতে ইসলামীর মনোনয়নের দাবিতে সভা করেছে ইতালি প্রবাসীরা। নিজেদের চরিত্র ও আচরণ সংশোধন করতে হবে-ডিসি জাহিদুল দেশের টাকা লুট করে বিদেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন আওয়ামী নেতারা  “পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি” বাতিলের দাবিতে সার্বভৌমত্ব সুরক্ষা পরিষদের নাগরিক সভা অনুষ্ঠিত চাঁপাইনবাবগঞ্জ মহানন্দা টোল প্লাজায় চেকপোষ্ট হতে পিস্তল ও গুলিসহ আটক ০১ পটিয়ায় ডিএনসির পৃথক অভিযানে ১৩হাজার ইয়াবা সহ ৩জন গ্রেফতার রাজশাহীতে অপারেশন ফার্স্ট লাইটের ৩য় দফার অভিযানে আটক ৭২ রাজশাহীতে জুলাই যোদ্ধা পরিচয়ে সাংবাদিকদের তালাবদ্ধ করার হুমকি দিলেন এনসিপি নেতা সুনামগঞ্জ সদর থানা পুলিশের অভিযানে ৪১০ পিস ইয়াবাসহ ১ জন গ্রেফতার
আন্তর্জাতিক:
  • প্রচ্ছদ
  • কৃষি >> রাজশাহী
  • তানোরে গমের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা
  • তানোরে গমের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    সোহেল রানা তানোর রাজশাহী প্রতিনিধি >>> রাজশাহীর তানোরে গম চাষে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। অন্য বছরের তুলনায় এবছর তানোরে ব্যাপক পরিমাণ জমিতে গম চাষ করা হয়েছে। গমের সবুজ পাতার সমারোহ বরেন্দ্র অঞ্চলের মাঠ জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে।গম চাষিরা আসা করছেন, এবার প্রতি বিঘা জমিতে ১০ থেকে ১২ মন করে গমের ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সাথে বাজারে দামও তুলনামূলক অনেক বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এবার যারা গম চাষ করেছেন তারা ভালো স্বাবলম্বী হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন গম চাষিরা। জানা গেছে, অনেক কৃষক আমন ধান তোলার পরে আলু বা সরিষা রোপণ না করে গম চাষ করেছেন।উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, গম চাষের সমারোহ। মাঠ জুড়ে শোভা পাচ্ছে গমের সবুজ পাতা। অল্প কিছুদিনের মধ্যে গমের শীশ বের হতে শুরু করবে। অল্প খরচে ভালো লাভবান হওয়া যায় গম চাষে।শশ্যভান্ডার হিসেবে পরিচিত হলেও বরেন্দ্র অঞ্চল তানোরে কালের বিবর্তনে দিন দিন বিলুপ্তির পথে বসেছিল গম চাষ করা। এক সময় তানোর উপজেলার প্রতিটি মাঠ জুড়ে ব্যাপক পরিমাণে গম চাষ করা হত। কিন্তু বর্তমানে কৃষক আলু চাষের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। ফলে, গম চাষের আগ্রহ দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে তানোর উপজেলার কৃষকদের মধ্যে। উপজেলার বাধাইড় ইউনিয়নের হাপানিয়া মাঠে কয়েকজন গম চাষিদের সাথে কথা বলা হলে তারা বলেন, গম চাষ করে গতবছর তারা ভালো ফলন পেয়েছেন। এক বিঘা জমিতে ১০ থেকে ১২মন করে গম পাওয়া গেছে।তারা আশা করছেন, এবছরও গমের ভালো ফলন হবে। কলমা ইউনিয়নের চৌরখৈল গ্রামের গম চাষি সোহাগ আলী, রিপন ও মিজানুর রহমান জানান, তারা এবছর আলু চাষ না করে সেই জমিতে গম চাষ করেছেন। গমের গাছও খুব ভালো হয়েছে। প্রতি বিঘা জমিতে গম চাষে খরচ হয়েছে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। তবে সার বিষের দাম বেশি না হলে গম চাষে আরো খরচ কম হবে।এবার গম চাষে তেমন রোগবালাই নাই। কিন্তু বেড়েছে ইঁদুরের হানা। কিছুতেই রোধ করা যাচ্ছেনা ইঁদুরকে। গমের গাছ কেটে সাবাড় করে দিচ্ছে ইঁদুর। তারা বলেন, কৃষি দপ্তর থেকেও তারা তেমন কোন ফলপ্রসূ পরামর্শ পাচ্ছেন না। যার জন্য গমের শীশ বের না হতেই ইঁদুরের উপদ্রুব্রে অতিষ্ঠ  হয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন গম চাষিরা।উপজেলা জুড়ে কত হেক্টর জমিতে গম চাষ করা হয়েছে। এবং গম চাষিদের মাঝে উপসহকারী বিএস কর্মকর্তারা পরিদর্শনে যান কি-না জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি অফিসের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কারো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page