২০শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
নাগেশ্বরীতে শহীদ জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী পালিত সাতকানিয়ায় মেয়াদোত্তীর্ণ ও ফিজিশিয়ান স্যাম্পল ওষুধ বিক্রি,জরিমানা বসুরহাট ব্যবসায়ী সমবায় সমিতি লিমিটেডের ৩৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা ও বাজেট অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। পেকুয়ায় দু-শো বছর পর পুণঃখনন হচ্ছে কহল খালী খাল ঐতিহাসিক বিয়ের সাক্ষী হল চট্টগ্রাম! লালমনিরহাটে আজহারীর মাহফিলে ট্রেনে কাটা পরে যুবকের মৃত্যু। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর রাজশাহীতে বিশাল কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত তানোরে হাড়কাঁপানো শীত উপেক্ষা করে চলছে বোরো রোপণের প্রস্তুতি চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তে আবার উত্তেজনা, ভারতীয়দের হামলায় তিন বাংলাদেশি আহত চট্টগ্রামে সিআইইউ’র সমাবর্তন অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা ফাওজুলঃ বিগত তিনটি জাতীয় নির্বাচনে জনগন ভোট দিতে পারেনি,
আন্তর্জাতিক:
  • প্রচ্ছদ
  • কৃষি >> রাজশাহী
  • তানোরে গমের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা
  • তানোরে গমের বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    সোহেল রানা তানোর রাজশাহী প্রতিনিধি >>> রাজশাহীর তানোরে গম চাষে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে। অন্য বছরের তুলনায় এবছর তানোরে ব্যাপক পরিমাণ জমিতে গম চাষ করা হয়েছে। গমের সবুজ পাতার সমারোহ বরেন্দ্র অঞ্চলের মাঠ জুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে।গম চাষিরা আসা করছেন, এবার প্রতি বিঘা জমিতে ১০ থেকে ১২ মন করে গমের ফলন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সাথে বাজারে দামও তুলনামূলক অনেক বেশি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এবার যারা গম চাষ করেছেন তারা ভালো স্বাবলম্বী হওয়ারও সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন গম চাষিরা। জানা গেছে, অনেক কৃষক আমন ধান তোলার পরে আলু বা সরিষা রোপণ না করে গম চাষ করেছেন।উপজেলার বিভিন্ন মাঠ ঘুরে দেখা গেছে, গম চাষের সমারোহ। মাঠ জুড়ে শোভা পাচ্ছে গমের সবুজ পাতা। অল্প কিছুদিনের মধ্যে গমের শীশ বের হতে শুরু করবে। অল্প খরচে ভালো লাভবান হওয়া যায় গম চাষে।শশ্যভান্ডার হিসেবে পরিচিত হলেও বরেন্দ্র অঞ্চল তানোরে কালের বিবর্তনে দিন দিন বিলুপ্তির পথে বসেছিল গম চাষ করা। এক সময় তানোর উপজেলার প্রতিটি মাঠ জুড়ে ব্যাপক পরিমাণে গম চাষ করা হত। কিন্তু বর্তমানে কৃষক আলু চাষের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। ফলে, গম চাষের আগ্রহ দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে তানোর উপজেলার কৃষকদের মধ্যে। উপজেলার বাধাইড় ইউনিয়নের হাপানিয়া মাঠে কয়েকজন গম চাষিদের সাথে কথা বলা হলে তারা বলেন, গম চাষ করে গতবছর তারা ভালো ফলন পেয়েছেন। এক বিঘা জমিতে ১০ থেকে ১২মন করে গম পাওয়া গেছে।তারা আশা করছেন, এবছরও গমের ভালো ফলন হবে। কলমা ইউনিয়নের চৌরখৈল গ্রামের গম চাষি সোহাগ আলী, রিপন ও মিজানুর রহমান জানান, তারা এবছর আলু চাষ না করে সেই জমিতে গম চাষ করেছেন। গমের গাছও খুব ভালো হয়েছে। প্রতি বিঘা জমিতে গম চাষে খরচ হয়েছে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা। তবে সার বিষের দাম বেশি না হলে গম চাষে আরো খরচ কম হবে।এবার গম চাষে তেমন রোগবালাই নাই। কিন্তু বেড়েছে ইঁদুরের হানা। কিছুতেই রোধ করা যাচ্ছেনা ইঁদুরকে। গমের গাছ কেটে সাবাড় করে দিচ্ছে ইঁদুর। তারা বলেন, কৃষি দপ্তর থেকেও তারা তেমন কোন ফলপ্রসূ পরামর্শ পাচ্ছেন না। যার জন্য গমের শীশ বের না হতেই ইঁদুরের উপদ্রুব্রে অতিষ্ঠ  হয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন গম চাষিরা।উপজেলা জুড়ে কত হেক্টর জমিতে গম চাষ করা হয়েছে। এবং গম চাষিদের মাঝে উপসহকারী বিএস কর্মকর্তারা পরিদর্শনে যান কি-না জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি অফিসের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কারো কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page