কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি>>> অনেক জলপনা কল্পনার পরে,অন্তরে ধামাচাপা দিয়ে রাখার কথা বের করলো এলাকাবাসী, কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার হাসনাবাদ ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের চরুয়াপাড়া গ্রামের ঘাস মারা কীটনাশক বিষ পান করে মারা যাওয়া ১৬ সেপ্টেম্বর কীটনাশক বিষ খেয়ে মৃত সাত্তারের স্ত্রী তার আপন ছোট দেবর এরশাদের সাথে অনৈতিক সম্পর্কে জরিত ছিল বলে অভিযোগ জানায় এলাকাবাসী।শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর বিকেল ৪টায় চরুয়াপাড়া জামে মসজিদে পাশে অনেক লোকের উপস্থিতে এ শালিসি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।এলাকাবাসী জানায়,এই এলাকার মৃত দুলালের পুত্র আঃ সাত্তারের স্ত্রীর সাথে বিগত কয়েক বছর আগে থেকেই তার আপন ছোট ভাই এরশাদের সাথে অনৈতিক সম্পর্কে জরিত ছিল।কিন্তু বিষয়টি এলাকার মানুষ তাদেরকে বললে উল্টো যারা বলতো তাদেরকেই বিভিন্ন ধরনের হুমকি ধামকি দিতো এরশাদ।আজ জনসম্মুখে বিষয়টি প্রমান করতে বিভিন্ন প্রশ্নের মুখে পরে এরশাদ প্রথমে উপস্থিত লোকজন এরশাদের স্বীকার না পেয়ে,এক পর্যায়ে এরশাদকে ও মৃত সাত্তারের স্ত্রীকে ডিএনএ করতে জানায় এলাকাবাসী,এই তোপের মুখে মৃত সাত্তারের ভাই এরশাদ বলে কেহ জেনা করলে স্বীকার দেয়,আমি বললে আপনারা তো বিশ্বাস করবেন না।আপনাদের যা বিচার করেন আমি মেনে নিবো।বিচারক ভিতরবন্দ জামে মসজিদের খতিব,এদের অনৈতিক সম্পর্কে বিষয়ে কয়েকজন স্বাক্ষী উপস্থাপন করতে বলেন যারা তাদের অনৈতিক সম্পর্ক দেখেছেন,কিন্তু সবাই অপারগ হয়ে জানায় আমরা শুনেছি, না দেখা বিষয়ে প্রত্যক্ষ স্বাক্ষী না পাওয়ায় মাওলানা সাহেব অনৈতিক সম্পর্কের বিচার করতে ব্যর্থ হয়। কিন্তু বিষয়টি এখানেই শেষ না করে বিগত বছর খানেক আগে এরশাদ উক্ত বিষয় নিয়ে মসজিদের কয়েজন মানুষকে অকর্থ্য ভাষায় গালিগালাজ করার জন্য তাদের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করেন।এবং শালিসটি সেখানেই সমাপ্ত হয়।উক্ত শালিসে উপস্থিত ছিলেন ভিতরবন্দ জামে মসজিদের খতিব,মাওলানা হাবিবুর রহমান তাকী ও চরুয়াপাড়া জামে মসজিদের খতিম হাফেজ মাওলানা আলমগির হোসেন ও চরুয়াপাড়া মসজিদের কমিটির সভাপতি সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সহ আশে-পাশের এলাকায় মুরুব্বি ও যুবসমাজ।কীটনাশক বিষ পানে আঃ সাত্তারের মৃত্যুর বিষয়ে নাগেশ্বরী থানা অফিসার ইনচার্জ রুপ কুমার সরকার বলেন,বিষ পান করে মারা গেছে শুনেছি সেখানে তদন্ত গিয়েছিল পরিবারের দাবী সে মানসিক ভারসাম্য রোগী ছিলো, সে জন্য অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে।
মন্তব্য