২২শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৬ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
র‍্যাবের এজাহারে মূল আসামি, পুলিশের চার্জশিটে বাদ গেলেন ১৫ মামলার আসামী মহেশখালীর এনাম চেয়ারম্যান নবাগত চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসকের সাথে চট্টগ্রাম জেলা উত্তর ও দক্ষিণ জামায়াত নেতৃবৃন্দের সৌজন্য সাক্ষাৎ এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের দাবি আদায়ে কিশোরগঞ্জে অবস্থান কর্মসূচি,পরিশেষে দাবি পূরণে আনন্দ-উল্লাস অত্যাচার-নির্যাতনের প্রতিশোধ নিতে দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে  অত্যাচার-নির্যাতনের প্রতিশোধ নিতে দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে হবে  লোহাগাড়ায় নির্মাণাধীন ভবনের কার্নিশ ধসে শ্রমিকের মৃত্যু দুর্গাপুরে গাঁজাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার বাঘায় গৃহবধুর মৃত্যুর পর পালালো স্বামী রাজশাহী তানোরে হিমাগারে মজুদ আলু নিয়ে কৃষক-ব্যবসায়ীদের চরম দুশ্চিন্তা ধোপাখালীস্থ শশ্মানঘাটে কালীপূজোয় মেতে উঠেন সনাতন ধর্মের অনুসারীরা,পরিদর্শনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দরা
  • প্রচ্ছদ
  • এক্সক্লুসিভ >> খুলনা >> চুয়াডাঙ্গা >> দেশজুড়ে >> শীর্ষ সংবাদ >> সোস্যাল মিডিয়া
  • মামলা করার ৬ ঘন্টার মধ্যে তিন চাঁদাবাজ গ্রেফতার।
  • মামলা করার ৬ ঘন্টার মধ্যে তিন চাঁদাবাজ গ্রেফতার।

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    মোঃ সজিব উদ্দিন, চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি >>>

    মামলা করার ৬ ঘণ্টার মধ্যেই অভিযান চালিয়ে ৩ চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে চুয়াডাঙ্গা পুলিশ। শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) দিবাগত রাত ২টার দিকে চুয়াডাঙ্গা ও পার্শ্ববর্তী মেহেরপুর জেলায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
    শনিবার আজ (৩০ সেপ্টেম্বর) চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল মামুন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।গ্রেফতার তিনজন হলেন- চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গার বগাদী গ্রামের আবদুল্লার ছেলে রকিবুল ইসলাম (৩৬), একই উপজেলার মৃত রমজান আলীর ছেলে রাজ্জাক আলী (৪৩) এবং মেহেরপুর জেলার গাংনী উপজেলার সাহারবাটী গ্রামের মৃত বিল্লাল হোসেনের ছেলে স্বপন আলী (৪৩)।চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার আব্দুল্লাহ্ আল-মামুন জানান, আলমডাঙ্গা থানার বগাদী গ্রামের মিন্টু বাদী হয়ে আলমডাঙ্গা থানায় এজাহার দায়ের করেন। তিনি উল্লেখ করেন, অজ্ঞাত ব্যক্তি মোবাইলে থেকে কল দিয়ে নিজেকে সন্ত্রাসী পরিচয় দিয়ে ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। ওই টাকা দিতে অপরাগতা প্রকাশ করলে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজসহ সপরিবারে বোমা মেরে হত্যার হুমকি প্রদান করে। পরবর্তীতে ২৭ সেপ্টেম্বর রাত অনুমান রাত ১টায় সপরিবারে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার বাড়িতে বোমা নিক্ষেপ করে। বোমাটি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে আমার শয়ন কক্ষের সামনে টয়লেটের গোসলখানার ছাউনির উপর পড়ে এবং বিকট শব্দে ঘরের টিন আংশিক পুড়ে যায়। এই অভিযোগের ভিত্তিতে আলমডাঙ্গা থানায় ১৯০৮ সালের বিস্ফোরক দ্রব্যাদি আইনে মামলা করা হয়।এই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে চুয়াডাঙ্গা ও পার্শ্ববর্তী মেহেরপুর জেলায় অভিযান পরিচালনা করে ঘটনার সাথে জড়িত প্রকৃত আসামিদের গ্রেফতার করে ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটন করা হয়। আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, তারা পরস্পরের যোগসাজসে বিভিন্ন এলাকার ধনাঢ্য লোকদের টার্গেট করে তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য মোবাইল ফোনে চাঁদাদাবি করে। চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে হত্যা, গুম ও বোমা বিস্ফোরণের হুমকি প্রদান করে।

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page