মোঃ ফিরোজ আহমেদ মোড়েলগঞ্জ (বাগেরহাট) প্রতিনিধি >>> বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ সরকারি সিরাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল কলেজের ছত্রশিক্ষা ও কর্মচারীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশ ক্যাম্পাসে একটি ক্যান্টিন যেখান থেকে ছাত্র শিক্ষক এবং কর্মচারীরা তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র চা নাস্তা, কফি সহ বিভিন্ন আইটেম কিনে খেতে পারবে। কারণ অনেকেই তাড়াহুড়ো সকালের নাস্তা না খেয়ে বাড়ি থেকে কলেজে আসে। তাই ক্যাম্পাসে একটি ক্যান্টিন একান্ত দরকার। তারই ধারাবাহিক কলেজ ক্যাম্পাসে অধ্যক্ষ জনাব মোঃ জামাল হোসেন স্যারের প্রচেষ্টায় ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মচারীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ হল। সুযোগ্য অধ্যক্ষ প্রফেসর জনাব মোঃ জামাল হোসেন স্যার ক্যান্টিন ও ছাত্র – কর্মচারী কল্যাণ ক্লাবের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।২৮ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় ” ক্যান্টিন ও ছাত্র – কর্মচারী কল্যাণ ক্লাব” এক আনন্দঘন পরিবেশে প্রধান অতিথি সরকারি সিরাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর জনাব মোঃ জামাল হোসেন ক্যান্টিন ও ছাত্র- কর্মচারী কল্যাণ ক্লাবের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।সহকারী অধ্যাপক আইসিটি ও আহবায়ক, ক্যান্টিন কমিটি মোঃ জাকির হোসেন রিয়াজের সভাপতিিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সিরাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর জনাব মোঃ জামাল হোসেন,বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রভাষক ইসলাম শিক্ষা ও সম্পাদক শিক্ষক পরিষদ জনাব মোঃ নেসার উদ্দিন, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক গোবিন্দ মল্লিক সহকারী অধ্যাপক ইমদাদুল হক অধ্যাপক আব্দুল ওদুদ সহ অন্যান্য আলোচকবৃন্দ।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সহকারী অধ্যাপক মোঃ হাফিজুর রহমান, মোঃ শাজাহান হাওলাদার, প্রভাষক মোঃ মনিরুল ইসলাম, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোঃ বখতিয়ার হোসেন, বাংলা বিভাগের প্রভাষক প্রবীর কুমার নাথ, অধ্যাপক হায়দার আলী সহ সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ।প্রধান অতিথি অধ্যাক্ষ প্রফেসর জনাব মোঃ জামাল হোসেন তার বক্তব্যে বলেন ক্যান্টিনে সর্বদা স্বাস্থ্যসম্মত, রুচি সম্মত ও পুষ্টিকর খাবার ন্যায্য মূল্যে পরিবেশন করা হবে। এবং বাহিরে দোকানের চেয়ে কম মূল্য পরিবেশন করা হবে। তিনি বলেন সপ্তাহে অথবা মাসে কলেজ কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে থ্রি খাওয়ার আয়োজন করার চেষ্টা করা হবে। এবং ক্যান্টিনে সকলে লেখাপড়া এবং অন্যান্য বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা ও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে স্টাডি করবে তাহলে মেধার বিকাশ ঘটবে। পরে প্রধান অতিথি সকলে সুস্বাস্থ্য মঙ্গল কামনায় অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।মোরেলগঞ্জে সরকারি সিরাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল কলেজের ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মচারীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ করলেন অধ্যক্ষ মোঃ ফিরোজ আহমেদ।বাগেরহাটের মোড়েলগঞ্জ সরকারি সিরাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল কলেজের ছত্রশিক্ষা ও কর্মচারীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশ ক্যাম্পাসে একটি ক্যান্টিন যেখান থেকে ছাত্র শিক্ষক এবং কর্মচারীরা তাদের প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র চা নাস্তা, কফি সহ বিভিন্ন আইটেম কিনে খেতে পারবে। কারণ অনেকেই তাড়াহুড়ো সকালের নাস্তা না খেয়ে বাড়ি থেকে কলেজে আসে। তাই ক্যাম্পাসে একটি ক্যান্টিন একান্ত দরকার। তারই ধারাবাহিক কলেজ ক্যাম্পাসে অধ্যক্ষ মোঃ জামাল হোসেন স্যারের প্রচেষ্টায় ছাত্র, শিক্ষক ও কর্মচারীদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা পূরণ হল। সুযোগ্য অধ্যক্ষ মোঃ জামাল হোসেন স্যার ক্যান্টিন ও ছাত্র – কর্মচারী কল্যাণ ক্লাবের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।২৮ অক্টোবর মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় ক্যান্টিন ও ছাত্র – কর্মচারী কল্যাণ ক্লাবে এক আনন্দঘন পরিবেশে প্রধান অতিথি সরকারি সিরাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর জনাব মোঃ জামাল হোসেন ক্যান্টিন ও ছাত্র- কর্মচারী কল্যাণ ক্লাবের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন।সহকারী অধ্যাপক আইসিটি ও আহবায়ক, ক্যান্টিন পরিচালনা কমিটি মোঃ জাকির হোসেন রিয়াজের সভাপতিিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সিরাজ উদ্দিন মেমোরিয়াল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর জনাব মোঃ জামাল হোসেন,বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রভাষক ইসলাম শিক্ষা ও সম্পাদক শিক্ষক পরিষদ জনাব মোঃ নেসার উদ্দিন, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন অর্থনীতি বিভাগের প্রভাষক গোবিন্দ মল্লিক সহকারী অধ্যাপক ইমদাদুল হক অধ্যাপক আব্দুল ওদুদ সহ অন্যান্য আলোচকবৃন্দ।উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সহকারী অধ্যাপক মোঃ হাফিজুর রহমান, মোঃ শাজাহান হাওলাদার, পূর্ব শোক মোঃ মনিরুল ইসলাম, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান মোঃ বখতিয়ার হোসেন, বাংলা বিভাগের প্রভাষক পরিবীর কুমার নাথ, অধ্যাপক হায়দার আলী সহ সম্মানিত শিক্ষকবৃন্দ।প্রধান অতিথি অধ্যাক্ষ প্রফেসর জনাব মোঃ জামাল হোসেন তার বক্তব্যে বলেন ক্যান্টিনে সর্বদা স্বাস্থ্যসম্মত, রুচি সম্মত ও পুষ্টিকর খাবার ন্যায্য মূল্যে পরিবেশন করা হবে। এবং বাহিরে দোকানের চেয়ে কম মূল্য পরিবেশন করা হবে। তিনি বলেন সপ্তাহে অথবা মাসে কলেজ কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে থ্রি খাওয়ার আয়োজন করার চেষ্টা করা হবে। এবং ক্যান্টিনে সকলে লেখাপড়া এবং অন্যান্য বিষয় নিয়ে নিজেদের মধ্যে আলোচনা ও বিভিন্ন বিষয় নিয়ে স্টাডি করবে তাহলে মেধার বিকাশ ঘটবে। পরে প্রধান অতিথি সকলে সুস্বাস্থ্য মঙ্গল কামনায় অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করেন।











মন্তব্য