আনিসুর রহমান মিঠু ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ>>
বর্তমান যে সরকার এ সরকার দেশের সব পাঠাগার গুলি ধংস করে দিয়েছে। আগে প্রত্যেকটি জেলায় সরকারীভাবে পাঠাগার নির্মান করা হত। সেখানে বরাদ্দ দেওয়া হত প্রচুর বইপত্র দেওয়া হত। জাতীয় গন্থকেন্দ্র থেকে সে বই গুলি পাঠানো হত। পাঠাগারের কোন আন্দোলনি এখন আর নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচীব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।রোববার বিকেলে ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপি কার্যালয়ে জিয়া স্মৃতি পাঠাগার উদবোধন অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালী উপস্থিত থেকে প্রধান বক্তা হিসেবে এসব কথা বলেন তিনি। এ অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালী যুক্ত হন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান।মির্জা ফখরুল আরো বলেন, সরকার দলের লোকেরা আজ নানা দুর্নীতির মাধ্যমে দেশের সব পাঠাগারগুলির বরাদ্দ নিজেদের পকেটে ভরছেন। নামি বেনামি নানা ভাবে নিহেদের ইচ্ছেমত গ্রন্থাগার নির্মান করে সেসব গ্রন্থাগারের বরাদ্দগুলি হজম করছে। গ্রন্থাগারের যে আন্দোলন এ আন্দোলনটি আমাদের তৈরী করতে হবে। আজ ১৫ টি জেলায় একসাথে যে পাঠাগার গুলি উদ্বোধন করা হবে এটা একটি আন্দোলনে পরিনত করতে হবে। সবাই এ কাজ করেনা । যারা করে তাদের উৎসাহিত করতে হবে। রাজনীতিকে সমৃদ্ধ করতে হলে পাঠাগারকে সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে প্রতেকটি জেলায় পাঠাগার নির্মান করতে হবে।আমাদের দিকে দেশ ও জাতি তাকিয়ে আছে রাজনৈতিক পরিবর্তনের জন্য। একি সঙ্গে আমাদের চিন্তাশক্তি কেও পরিবর্তন করতে হবে। দেশ ও জাতির উজ্জল ভবিষ্যতের জন্য আমাদের প্রতিটি রাজনৈতিক দলের প্রতিটি নেতা ও কর্মী সবাইকে বই পড়তে হবে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হতে হবে। তা আমাদের এখানে নেই বলেই রাজনিতীতে আজ এত সমস্যা।এ সময় জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক পয়গাম আলি দলের অবস্থান ও কর্ম পরিকল্পনা তুলে ধরেন। এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সহ সভাপতি নুর করিম, জেলা বিএনপির অর্থ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম,ন সহ সভাপতি ওবাইদুল্লাহ মাসুদসহ বিএনপির অন্যান্য নেতা কর্মী ও সমর্থকবৃন্দ।পরে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালী যুক্ত হয়ে জেলা বিএনপি কার্যালয়ে জিয়া স্মৃতি পাঠাগার এর উদ্বোধন করেন।
মন্তব্য