১৩ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৩০শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
মাসব্যাপী বস্ত্র ও কুটির শিল্প মেলার উদ্বোধন পুঠিয়ার বানেশ্বর কলেজ মাঠে তানোরে তেলের বরাদ্দ না আসায় হাসপাতালের এম্বুলেন্স সার্ভিস বন্ধ ঘোষণা তানোরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে মামলা মদনে সরকারি খাস জমি দখল করে অবৈধভাবে বিল্ডিং নির্মানের অভিযোগ। পটিয়ায় পৈত্রিক সম্পত্তি দখল নেওয়ার চেষ্টা ভুক্তভোগীর আজমিনের অভিযোগ সাতকানিয়া নূর আহমদ উচ্চ বিদ্যালয় ক্রীড়া ও পুরস্কার বিতরণ ২০২৫ উদযাপন তানোরের সীমান্তবর্তী এলাকাই ফসলি জমিতে চলছে পুকুর খননের মহোৎসব অপারেশন ডেভিল হান্ট- পেকুয়ায় সৈনিকলীগের সভাপতি দখলবাজ ফোরকান আটক কৃষকলীগ নেতা প্যানেল চেয়ারম্যান : জনমনে ক্ষোভ, কৃষকলীগ নেতা প্যানেল চেয়ারম্যান :জনমনে ক্ষোভ
আন্তর্জাতিক:
  • প্রচ্ছদ
  • এক্সক্লুসিভ >> শীর্ষ সংবাদ >> সোস্যাল মিডিয়া
  • ফরিদপুরের নগরকান্দায় এক রাতেঁ ৭ বাড়িতে চুরি
  • ফরিদপুরের নগরকান্দায় এক রাতেঁ ৭ বাড়িতে চুরি

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    মিজানুর রহমান বিশেষ প্রতিনিধি, ফরিদপুরঃ

    ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার কাইচাইল ইউনিয়নের কাইচাইল গ্রামে এক রাতেঁ ৭ বাড়িতে চুরির ঘটনা ঘটেছে। ২৫ মে বৃহস্পতিবার রাতেঁ কাইচাইল গ্রামের নুরুমিয়া,সমশের মাস্টার ,কান্ছু মিয়ার ,আব্দুল হাই,মোশা মোল্রা,বকুল তালুকদার, জাহিদ মিয়ার বাড়িতে চুরি হয়। চুরি হওয়া বাড়িগুলোর লোকজন অনেকেই বাড়ি থাকেন না বলে স্থানীয় লোকজন জানান। কেউ পরিবার নিয়ে ঢাকায় থাকেন কেউবা থাকেন ফরিদপুর।চুরি হওয়া নুরুমিয়ার বাড়িতে গিয়ে জানা যায় তার ছেলে রহুল আমিন চাকরি করেন বাড়িতে ছেলের বউ থাকেন সে তার বাবার বাড়ি বেড়াতে গেলে সেই রাতেঁ তার ঘরের দরজার তালা ভেঙে ঘরে চোর ঢুকে চুরি করে।রুহুল আমিন এর স্ত্রী তহমিনা ঘর চুরির খবর পেয়ে বাড়িতে আসে এবং সে বলেন আমি বাবার বাড়ি বেড়াতে গেছি এই সুযোগে চোরের দল আমার ঘরের দরজার তালা ভেঙে ঘরে ঢুকে প্রতিটি রুমের দরজার তালা ভেঙে সুকেচ,আলমারির ড্রয়ার ভেঙে নগদ ২ হাজার টাকা ও ৭ /৮ ভরি সোনার গহনা সহ মূল্যবান জিনিসপত্র নিয়ে যায়।৭ বাড়ি থেকে টাকাপয়সা, স্বর্ন গয়না সহ মুল্যবান জিনিসপত্র চোর চক্রের সদস্যরা হাতিয়ে নেয়।চোরদের টার্গেট ফাঁকা বাড়ি যারা চাকরির সুবাদে বাড়ি ছেড়ে পরিবার নিয়ে শহর- বন্দরে রয়েছেন সে সকল বাড়িতেই রাতেঁর আঁধারে চুরি হচ্ছে। এছাড়া উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে চুরির ঘটনা ঘটেছে বলে জানা যায়। বর্তমাণে চোরেরা অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে স্বল্প সময়ের মধ্যেই চুরির মিশন শেষ করছে।তবে ডিজিটাল যুগে বিভিন্ন স্হানে সিসি ক্যামেরা স্থাপন করায় চুরি কমে গেছে।এলাকায় চুরি বেড়ে যাওয়ায় বাড়ির লোকজন চোর আতংকে রয়েছে। স্থানীয় লোকজন ক্ষোভ প্রকাশ করেন যে প্রতিটি গ্রামে রয়েছে একজন করে গ্রাম পুলিশ। সে সকল গ্রাম পুলিশ চেয়ারম্যানদের অফিসে চা আপ্যায়নে ব্যস্ত থাকে রাতেঁর বেলায় দেখা যায়না গ্রামের আনাচে কানাচে কোথাও।তবে মাস শেষে সরকারি টাকা সহ বিভিন্ন সুবিধা তারা ভোগ করছেন।

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page