মিজানুর রহমান বিশেষ প্রতিনিধি ফরিদপুর>>> ফরিদপুরের চিত্র শিল্পী কুদ্দুছুর রহমানের নিপুণ হাতে এঁকেছেন বঙ্গবন্ধুর একাধিক ছবি,নিজের বাড়িতেই বঙ্গবন্ধুর মিনি জাদুঘর গড়ার স্বপ্ন। ছোট বেলা থেকেই ছবি আকাঁ মাটি দিয়ে বিভিন্ন প্রাণী বানানো ছিল তার প্রতিভা।১৯৬৯ সাল যখন পূর্ব বাংলার বর্তমাণ খুলনা – হাতিয়া,সন্দ্বীপ দক্ষিণ অঞ্চলে ঘুর্নিঝড়ে লান্ড ভন্ড হয় তখন বঙ্গবন্ধু সেই অঞ্চলে পরিদর্শনে যায়।তখন এলাকার মানুষের সাথে কুদ্দুছুর রহমানের তার পরিদর্শন সফরে অংশ নেয়।১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন কুদ্দুছুর রহমান ।মুক্তিযোদ্ধার সনদ থাকতেও মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় আজও লেখাতে পারেনি তার নাম ক্ষোভ প্রকাশ করেন কুদ্দুছুর রহমান।ছবি আকাঁ,ভাস্কর্য তৈরি করাই তার নেশা পেশা।বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান কে নিজের চোখে দেখায় তার স্মৃতিতে গড়ে তুলছেন মিনি যাদুঘর।এছাড়া মহামারী করোনা কালীন সময় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জনস্বার্থে সচেতনতা মূলক বার্তা গুলো কস্ট পাথরে লিপ্ত করে প্রচার করা সহ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের বার্তা কস্ট পাথরে লিপিবদ্ধ করে প্রচার করেন।আল্লাহর নিরানব্বই টি নাম ও কস্ট পাথরে লিখেন।চলচ্চিত্রকার তারেক মাসুদের ভাস্কর্যটি তিনি তৈরি করেন।তার হাতের তৈরি মুক্তিযোদ্ধা স্তম্ভ যা উপজেলার বিশ্বরোড জয়বাংলা নামক স্হানে দৃষ্টিনন্দন হয়ে আছে।চিত্রশিল্পী কুদ্দুছুর রহমান মিয়া বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে আমি ভালোবাসি, ভালোবাসি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে।বঙ্গবন্ধু স্মৃতিতে মিনি জাদুঘর করার ইচ্ছা ছিল তাই বাড়ির গাছ বিক্রি করে সেই টাকা খরচ করে চেষ্টায় আছি বঙ্গবন্ধুর স্মৃতিতে মিনি জাদুঘর করার।এছাড়া সরকারি ভাবে অনুদান পেলে নগরকান্দায় দৃষ্টিনন্দন হিসাবে বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি জাদুঘরটি পরিপূর্ণভাবে শেষ করতে পারবো।
মিজানুর রহমান
০১৮৩২১১৯৬৭৭
৩০ এপ্রিল ২০২৪
মন্তব্য