২৭শে জুলাই, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ | ১২ই শ্রাবণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
  • প্রচ্ছদ
  • এক্সক্লুসিভ >> চিত্র বিচিত্র >> দেশজুড়ে >> ব্যবসা ও বানিজ্য >> রংপুর >> সোস্যাল মিডিয়া
  • চা শিল্প ধ্বংসের পাঁয়তারা করছে সেন্ডিকেট কারিরা
  • চা শিল্প ধ্বংসের পাঁয়তারা করছে সেন্ডিকেট কারিরা

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধিমোঃ শেখ ফরিদ>>>

    ২০০০ সালে পঞ্চগড় জেলার চা শিল্পের আবির্ভাব হয়েছে। চা শিল্প আসায় মানুষ যেমন আশার আলো দেখেছিল, বেশ কিছুদিন তেমনি ছিল। ভালোই কাটছিল কৃষক শ্রমিকের দিন। ২০২০ সালে এসে চা শিল্প প্রায় সিন্ডিকেট কারীদের খপ্পরে পড়ে ধ্বংসের পথে। প্রতি কেজি চা পাতা সরকারিভাবে মূল্য নির্ধারণ করা হয় ২০ টাকা । সরকারি মূল্যের কোন প্রকার তোয়াক্কা না করেই সিন্ডিকেট কারীরা সকলে একত্রিত হয়ে তাদের ইচ্ছামত মূল্য নির্ধারণ করে ক্রয় করছেন চা পাতা। এতে দিন দিন কৃষকরা ক্ষতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। বর্তমানে প্রতি কেজি চা পাতা ১৩ থেকে ১৭ টাকা মূল্যে ক্রয় করে থাকেন ফ্যাক্টরি মালিকরা। এর মধ্যেও রয়েছে শতকরা ১০০ কেজি পাতা হতে কোন কোন সময় ওরা ৬০ থেকে ৭০% পাতা কর্তন করে রাখেন কৃষকের হাতে বুঝিয়ে দেওয়া হয় মাত্র 30% পাতার মূল্য। সেই ৩০% পাতার মূল্য হতে তাদের শ্রমিকদেরকে প্রতি কেজি পাতা কাটানো বাবদ দেওয়া হয় তিন টাকা পঞ্চাশ পয়সা।কৃষকের কাছে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা যায় কেন এই পাতার মূল্য এত কম।তারা জানান ফ্যাক্টরি মালিকরা তাদের ফ্যাক্টরিতে ভালো মানের যে চা পাতি হয় তা সরকারি ভেট ফাঁকি দিয়ে চোরা চালানকারীদের হাতে রাতের আধারে বিক্রি করে দেয়।বাকি যে অবশিষ্ট চা পাতি থাকে সেই পাতি পাঠানো হয় অকশন বাজারে অকশন বাজারে ওই চাপাতির মূল্য কম হওয়ার কারণে তারা কৃষকদের সাথে চা পাতার মূল্য নিয়ে এরকম আচরণ করে।সর্বোপরি বলা যেতে পারে সিন্ডিকেট কারীরা চা চাষীদের তাদের সিন্ডিকেটের আওতায় রাখতে চান সব সময় এই সিন্ডিকেটের কারণে তেতুলিয়া থানার বেশ কিছু কিছু জায়গায় চা বাগান তুলে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অনেকেই।আবার অনেকেই অল্প অল্প বাগান তুলেই ফেলেছেন বলে জানা যায়।চা চাষীদের চাওয়া তারা কি কোনদিনও সিন্ডিকেট কারীদের হাত থেকে রেহাই পাবে না কি।

    মন্তব্য

    <img class=”alignnone size-full wp-image-29676″ src=”https://bdsangbadpratidin.com/wp-content/uploads/2024/05/IMG_20240503_224849-2.jpg” alt=”” width=”100%” height=”auto” />

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page