আল-আমিন হোসেন, নিজস্ব রাজশাহী প্রতিনিধঃ>>>
রাজশাহীর সিটি কর্পোরেশন (রাসিক) নির্বাচন হবে আগামী ২১ জুন। নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য প্রতীক বরাদ্দ পেয়েছেন মেয়রসহ সাধারণ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলররা।প্রতিদিনের মতো মেতে উঠেছেন প্রচারে ৭নং ওয়ার্ডে চলছে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ এবং বড় মিছিল বহর শোডাউন । এবং দুপুর ২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলছে বাইকিং। পাড়া মহল্লায় চলছে ভোট যাওয়ার প্রতিযোগিতা। তবে জানা যায় এবার টিফিন ক্যারিয়ার মার্কা এগিয়ে।প্রতিদিন বিকেল হলেই পাড়া-মহাল্লায় শুরু হচ্ছে ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের প্রচার মিছিল। এসব নির্বাচনী প্রচার মিছিলে করছেন প্রচারপত্র বিলি। তবে নির্বাচনী প্রচারণায় নামার ব্যাপারে বিধি-নিষেধ মেনেই চলছে প্রচারণা কাজ। সিটি নির্বাচনের প্রার্থীদের সরগম প্রচার-প্রচারণায় পুরো ৭নং ওয়ার্ডে তৈরি হয়েছে অন্য রকম এক নির্বাচনী আবহাওয়া। গরমের তীব্রতায় দুপুর বেলায় নির্বাচনী গণসংযোগ চালাতে না পারলেও সকাল ও বিকেলের দিক থেকে প্রার্থী ভোটারদের ঘরে ঘরে যাওয়ার চেষ্টা করছেন কাউন্সিলর প্রার্থী মতিউর রহমান মতি।কাউন্সিলের পদপ্রার্থী মতিউর রহমান মতি বলেন আমার ওয়ার্ডকে আরও আধুনিক,পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন ও ব্যাপক কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করাসহ শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও উন্নয়ন নিয়ে প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি ছুটছে প্রার্থীদের মুখে। মতিউর রহমান মতি বলেন আমার ওয়ার্ডে প্রতিটি অলি- গলি ও মহল্লায় যেভাবে আমি উন্নয়ন করেছি মানুষ আমার এই উন্নয়ন দেখে আবারও ২১শে জুন ভোট দিবেন।এলাকার স্থানীয়রা বলেন গতবার মতি নির্বাচিত হয়েছিল এবারও এলাকার মানুষ মতির উপরেই আস্থা রাখবেন। বর্তমানেও কমিশনার মতির গ্রহণ যোগ্যতা আছে বলে মনে করেন স্থানীয়রা। যখন করোনা সময় মানুষ ঘর থেকে বের হতে পেরেছিলো না তখন তিনি নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অক্সিজেন থেকে শুরু করে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস পৌঁছে দিয়েছি। ওয়ার্ডের ডেন ব্যবস্থা ও রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করেছি। যুব সমাজকে মাদকাসক্ত থেকে দূরে রাখতে বিভিন্ন কার্যক্রম গ্রহণ করেছেন।মতিউর রহমান মতি আরও বলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন বলেছেন, গঠন মূলক ও প্রতিযোগিতা মূলক নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করতে হবে। সেই গঠনমূলক প্রার্থী হিসেবে আমি একজন মনে করি।