সোহেল রানা,তানোর(রাজশাহী)প্রতিনিধি >>> চাপাইনবয়াবগঞ্জ ( শিবগঞ্জ উপজেলার ) ছত্রাজ পুর গ্রামের আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম (ভুলু) (৮০) ও চাপাইনবয়াবগঞ্জ জেলা সদর এর ফুল কুমার (৭৫) এবং তানোর পাচন্দর ইউনিয়নের গুড়ইল কৃষ্ণপুর গ্রামের হাজিপাড়ার আলহাজ্ব মোশারুল হক (দুখু), বাবুল মৃধা (বাবু), মিজান ও জুলফোর সহ প্রায় ৯০ জন ভূমিদস্যু গুড়ইল দক্ষিণ আদিবাসী পাড়ায় রাতের অন্ধকারে অতর্কিত হামলা চালিয়ে বাড়ি ঘরে অগ্নি সংযোগ করেছে।জানা গেছে গত ১৭- জানুয়ারী (শুক্রবার) দিবাগত রাত আনুমানিক ১-টার সময়, গুড়ইল দক্ষিণ আদিবাসী পাড়ায়, অতর্কিত হামলা চালিয়ে বাড়ি ঘরে অগ্নি সংযোগ করেছে, চাপাইনবয়াবগঞ্জ ( শিবগঞ্জ উপজেলার ) ছত্রাজ পুর গ্রামের আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম (ভুলু) (৮০) ও চাপাইনবয়াবগঞ্জ জেলা সদর এর ফুল কুমার (৭৫) এবং গুড়ইল কৃষ্ণপুর গ্রামের হাজিপাড়া আলহাজ্ব মোশারুল হক (দুখু), বাবুল মৃধা (বাবু), মিজান ও জুলফোর সহ প্রায় ৯০ জন ভূমিদস্যু।রাজশাহী জেলার তানোর উপজেলার ৩নং পাচান্দর ইউনিয়নের (গুড়ইল- মোজার) জিএল নং- ৭৯, তে অবস্থিত (ভেসটেট- সম্পত্তির) মালিক দাবিকৃত; চাপাইনবয়াবগঞ্জ ( শিবগঞ্জ উপজেলার ) ছত্রাজ পুর গ্রামের আলহাজ্ব শফিকুল ইসলাম (ভুলু) (৮০) নামিয় সম্পত্তির পরিমাণ ১৪- বিঘা ৫৭ শতাংশ ও চাপাইনবয়াবগঞ্জ জেলা সদর এর ফুল কুমার (৭৫) এর নামিয় সম্পত্তির পরিমাণ ১ – একর, ১৩ শতাংশ, মোট সম্পত্তির পরিমান ১৭- বিঘা ধানি ও ভিটেমাটি রয়েছে।উক্ত (সম্পত্তির) ভিটে- মাটিতে দীর্ঘদিন যাবত বসত গৃহ নির্মান করে বসবাস করে আসছেন আদিবাসী সম্প্রদায়ের রুপেন (৩৫), শিবলাল, (৩০) মহেস,(২৫) প্রদিব (২২) দিগর সহ, প্রাই ৫০ থকে ৭০ টি পরিবার।আদিবাসী পাড়ার আদিবাসী, রুপেন (৩৫), শিবলাল, মহেস ও প্রদিব এই প্রতিবেদকে জানান, গুড়ইল কৃষ্ণপুর দক্ষিণ আদিবাসী পাড়ার ভিটে- মাটি ও ধানি জমি সহ ১৭ – বিঘা (ভেস্টেট – সম্পত্তির) ওপর মামলা হয়েছিল ওই মামলায় বিজ্ঞ আদালত আদিবাসীদের পক্ষে রায় দিয়েছেন। তাই তারা সেখানে শান্তি পূর্ণ ভাবে বসবাস করে আসছেন, এই সম্পত্তি আদিবাসীদের বলে তারা জানান।এ বিষয়ে তানোর থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান মিজান বলেন; এঘটনায় বাদী ও বিবাদী উভয় পক্ষই থানায় অভিযোগ করেছেন, তদন্ত সাপেক্ষ আয়নানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।