নিউজ ডেক্স>>> নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডের প্রতিটি ওয়ার্ডের শীর্ষ ১০০ জন করে গৃহকরখেলাপিদের তালিকা করার নির্দেশ দিয়ে মেয়র বলেন, প্রাথমিকভাবে নগরীর ৪১টি ওয়ার্ডের প্রতিটি ওয়ার্ডের শীর্ষ ১০০ জন করে গৃহকরখেলাপিদের তালিকা ১ সপ্তাহের মধ্যে জমা দিন।আমি রোববার থেকে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে যাব।এদেরকে বকেয়া গৃহকর দিতে বলব।কেউ আর্থিক সঙ্কটে থাকলে আলাদা বিষয় তবে কেউ গায়ের জোরে কর না দিলে আইনানুগ ব্যবস্থা নিব।“চসিকের যে সমস্ত মার্কেট আছে, হাট-বাজার-ঘাট আছে সেগুলো থেকেও রাজস্ব আদায় নিশ্চিত করতে হবে।কোথাও কোন মামলা থাকলে জানাবেন, সেগুলোও নিস্পত্তি করতে উদ্যোগ নিব।হোল্ডিং ট্যাক্স বাড়ানোর পরিবর্তে যারা কর দিচ্ছেনা তাদের কাছ থেকে কর আদায় নিশ্চিত করতে হবে।কর প্রদান আটোমেশনের মাধ্যমে নাগরিকদের কর প্রদান সহজ করতে হবে।”সভায় উপস্থিত ছিলেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, সচিব মো. আশরাফুল আমিন,প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম,প্রধান প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবুল কাশেম, রাজস্ব কর্মকর্তা অফিসার মো. সাব্বির রহমান সানি,চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের আওতায় এয়ারপোর্ট রোডসহ বিভিন্ন সড়ক উন্নয়ন ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রকল্পের পিডি মো. আনিসুর রহমান, তত্ত¡াবধায়ক প্রকৌশলী ফরহাদুল আলম,জসিম উদ্দিন,নির্বাহী প্রকৌশলী আশিকুল ইসলাম,আনোয়ার জাহান,রিফাতুল করিম,তাসমিয়া তাহসিন, নগর পরিকল্পনাবিদ আবদুল্লাহ আল ওমরসহ প্রকৌশল ও রাজস্ব বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।