
আব্দুল্লাহ আল মারুফ নিজস্ব প্রতিবেদক>>>
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী জেলা প্রশাসন কর্তৃক গৃহীত সিদ্ধান্ত মোতাবেক চট্টগ্রাম জেলায় ২০২৩ সালে ২৩ লাখ বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির অংশ হিসেবে লোহাগাড়া উপজেলায় এক লক্ষ বনজ, ফলজ, ভেষজ ও নান্দনিক বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ১২ জুলাই বুধবার লোহাগাড়া উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা পাবলিক হলে বৃক্ষরোপণ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন, চারা বিতরণ, মাদক, ইভটিজিং কিশোর গ্যাং, বাল্য বিবাহ, অসামাজিক কার্যকলাপ বিরোধী ও সামাজিক সম্প্রীতি রক্ষায় সমাবেশ এবং শিক্ষার মানোন্নয়ন ও স্মার্ট শিক্ষা নিশ্চিতকরণে সচেতনামূলক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রাখেন চট্টগ্রাম-১৫ সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনের মাননীয় জাতীয় সংসদ সদস্য, আইআইইউসি ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড.আবু রেজা মুুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী। লোহাগাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শরীফ উল্যাহ সভাপতিত্বে সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন লোহাগাড়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান এম ইব্রাহীম কবির, লোহাগাড়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ শাহজাহান,
লোহাগাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও প.প কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ হানিফ, উপজেলা কৃষি অফিসার কাজী শফিউল ইসলাম, লোহাগাড়া উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মাহবুব আলম শাওন ভুঁইয়া, বীর মুক্তিযুদ্ধা আব্দুল হামিদ বেঙ্গল, বিশিষ্ট সাংবাদিক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলাম, চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নুরুচ্ছাফা চৌধুরী, চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম মানিক, চেয়ারম্যান নাজিম উদ্দীন, চেয়ারম্যান মাওলানা হেলাল উদ্দিন, চেয়ারম্যান এম এ আব্দুল ওয়াহেদ,চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইউনুচ, চেয়ারম্যান বিজয় কুমার বড়ুয়া, চেয়ারম্যান জয়নাল আবেদীন জনু, চেয়ারম্যান হারুন অর রশিদ, মিয়া মুহাম্মদ শাহজান, মিজানুর রহমান মিজান, কৃষক লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রফিক, ছাত্রলীগের সভাপতি একেএম আসিফুর রহমান, বার আউলিয়া কলেজ ছাত্রলীগে সভাপতি মোহাম্মদ আরিফ, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল হারুন সাইদী প্রমুখ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রফেসর ড.আবু রেজা মুুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী এমপি বলেন, অবাধে বৃক্ষ নিধন ও বন উজাড়ের কারণে বন ও বনজ সম্পদের ব্যাপক ক্ষতিসাধন হচ্ছে। অবাধে বৃক্ষ নিধনে পরিবেশ ও জীববৈচিত্র্য হুমকির সম্মুখীন। তাই অযাচিত বৃক্ষ নিধন রোধে প্রশাসনিক পদক্ষেপের পাশাপাশি সচেতনতা সৃষ্টি অতীব জরুরি। তিনি বলেন, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে একটি করে গাছের চারা দেয়া হবে। তারা সেগুলো লাগাবে, আবার তারাই পরিচর্যা করে বড় করে তুলবে। সেটি করতে গিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে দায়িত্ববোধ ও দেশপ্রেম তৈরি হবে। তিনি বলেন, আজকের শিক্ষার্থীরাই ভবিষ্যতের স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক। তাই আগামীতে পরিবেশ রক্ষায় তারা–ই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।