রাজশাহী জেলা সংবাদদাতা >>> বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন নিউজ পোর্টালে গত ১২ মার্চ” রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও এসকে এন্ড ট্রায়াঙ্গল রিয়েল এস্টেট ডেভেলপারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক তৌরিদ আল মাসুদ রনি এবং তার সহযোগি মাহাতাব উদ্দিন চন্দনের সহযোগিতায় আদালতের নির্দেশনা অমান্য করে জমি জালিয়াতির অভিযোগ উঠেছে মো. আবু হানিফ ও রাজশাহী জেলা সাব-রেজিস্টার কার্যালয়ে দায়িত্ব পালনকারীদের বিরুদ্ধে এবং রাজশাহীতে যুবলীগ নেতার প্রশ্রয়ে হানিফের জমি জালিয়াতির অভিযোগ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশ করে। এ সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
গত শনিবার (১৬মার্চ) রাজশাহীতে ডেভেলপার ব্যবসায়ীর ফাঁদে পড়ে নিঃশ্ব এক পরিবার। এই ব্যবসায়ী জমি রেজিস্ট্রি করার আগেই পরিবারটির তিনতলা বাড়ি ভেঙে ফেলেছেন। এখন পরিবারটিকে অন্যের জমিতে ভাড়া থাকতে হচ্ছে। ওই ব্যবসায়ী নানাভাবে জমির মালিককে হয়রানিও করছেন।
দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেছেন আবু হানিফ নামের এক ব্যক্তি। তিনি নগরীর দড়িখড়বোনা এলাকার বাসিন্দা। রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে হানিফ গ্রীণ প্লাজা রিয়েল এস্টেটের স্বত্ত্বাধিকারী মোস্তাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ তুলে ধরেন। মোস্তাফিজুর রহমান রাজশাহী শিল্প ও বণিক সমিতির সাবেক পরিচালক। তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণার অনেক অভিযোগ রয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে আবু হানিফ জানান, দড়িখড়বোনা এলাকায় প্রধান সড়কের পাশে মূল্যবান জমিতে তাঁর তিনতলা বাড়ি ছিল। এটি তাঁর পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত বাড়ি। গ্রীণ প্লাজা রিয়েল এস্টেটের স্বত্ত্বাধিকারী এই জমিটি হাতিয়ে নিতে কৌশলে তাদের পরিবারের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। এরপর তিনি এই জমিতে বহুতল ভবন নির্মাণের প্রস্তাব দেন। সরল বিশ্বাসে আবু হানিফ এতে রাজি হন। এরপর নন-জিডিশিয়াল স্ট্যাম্পে একটি প্রাথমিক চুক্তিনামা হয়।
প্রতিবেদকের বক্তব্য
আলোচ্য প্রতিবেদনটিতে উঠে আসা তথ্য ও বক্তব্য কোনোভাবেই প্রতিবেদকের মনগড়া নয়।
বরং মোস্তাফিজুর রহমান নামক চিঠিতে উল্লেখিত অভিযোগগুলো প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে। মোস্তাফিজুর রহমান স্বাক্ষরীর লিখিত অভিযোগ গনমাধ্যমেকে দেয়ার প্রেক্ষিত উঠে এসেছে প্রকাশিত সংবাদে। প্রতিবেদনে কোথাও বলা হয়নি ওই ‘অভিযোগ’ সত্য। কেবল অভিযোগ এসেছে- এটাই বলা হয়েছে। যেমন থানায় জিডি করলে জিডিতে যা যা লেখা থাকে তা সংবাদমাধ্যম প্রকাশ করে। প্রশাসনের পক্ষ থেকেও অনেক সময় জিডির তথ্য সরবরাহ করা হয়। সুতরাং আলোচ্য সংবাদটির কোনো বক্তব্য ‘রিপোর্টারের মনগড়া’ নয়। মোস্তাফিজুর রহমান ভুল বা মন গড়ার তথ্য আসা অভিযোগ সংবাদে তুলে ধরা হয়েছে।











মন্তব্য