সোহেল রানা চৌহালী সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি:
সিরাজগঞ্জের যমুনার নদীর টাটকা মাছ ,দেশীয় সোনালী মুরগি ও দেশী গরুর টাটকা মাংস স্থানীয় বাজার থেকে কিনে এনে প্রতিদিন রান্না করা হয় রাজা নামে এই হোটেল।এই হোটেলে দেশীয় মুরগী ও নদীর চিংড়ি মাছ এবং গরুর মাংস রান্নার প্রশংসা সবার মুখে মুখে। যমুনা নদীর ঘাটে রাজার এই হোটেলে মৎস্য আইটেমের মধ্যে থাকে চিংড়ি, বোয়াল, আইর, বাঘাইড়, বাইম, ইংলিশ, পিয়ালী, বেলে মাছ সহ আরো অনেক মাছ।এই হোটেলে প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৫০০ জনের রান্না করা হয়। এই হোটেলে কর্মচারীদের পরিশ্রমে আর যত্নে যেনো ঘরোয়া রান্নার স্বাদ নিতে ছুটে আসেন দূর-দূরান্ত থেকে।শুরুতে এখানে খেতে আসতেন ঘাটে আসার লোক এবং স্থানীয়রা। পরে গরুর মাংস ও নদীর মাছের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে সব জায়গায়। এর পর খাজা ইউনুস আলী বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্র-ছাত্রী,ডাক্তার ও দুর- দুর্দান্ত থেকে আসা রোগী গুলো খেতে আসে এই রাজার হোটেলে।প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার টাকার নদীর বিভিন্ন মাছ কেনা হয়। প্রতিদিন এক থেকে দেড় মন গরুর মাংস ও ১০০ কেজি চাল রান্না করা হয়। সকাল ৮ টা শুরু হয় বিকাল ৪ টার মধ্যে শেষ হয়। এই রাজার হোটেলে এক বেলা রান্না করার জন্য ১২ জন কর্মী রয়েছে। এই রাজার হোটেলের রান্না বিভিন্ন অনুষ্ঠানের জন্য রান্না করা হয়। এই লোভনীয় খাবার খেতে বিভিন্ন গন্যমান্য ব্যাক্তিরা ছুটে আসেন রাজার এই হোটেলে।
মন্তব্য