১৯শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৩রা কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
নিখোঁজের ৩ দিন পর পানিতে মিলল বৃদ্ধের লাশ। ভোলায় ওসি ও এসআইর বিরুদ্ধে ঘুষ বানিজ্যের অভিযোগ : প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন। নাটোরে পূর্ব শত্রুতার জেরে কৃষকের সোয়া দুই বিঘা জমির ধান ঘাস মারা বিষে পুড়িয়ে নষ্ট উলিপুরে দেবে যাওয়া ব্রিজে ঝুকি নিয়ে চলাচল,দুর্ভোগ চরমে আফগানিস্তান সীমান্তের কাছে আত্মঘাতী হামলায় ৭ পাকিস্তানি সেনা নিহত রাজশাহীতে ধানখেত থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার, ধর্ষণের পর হত্যার সন্দেহ চোরের দশ দিন গৃহস্থের এক দিন   কিশোরগঞ্জে  এমন কৃতকর্মে ২ বালু পাচারকারীর কারাদণ্ড  শাহজালালে অগ্নিকাণ্ড: ১৭ আনসার সদস্য আহত মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাুষিত কোলাগ্রামের রাস্তার বেহাল দশা অতিদ্রুত রাস্তাটি পাকা করনের দাবী এলাকাবাসীর। লোহাগাড়ায় বাসের ধাক্কায় দুই আরোহীর মর্মান্তিক মৃত্যু

নীলফামারীতে ২ মাথা বিশিষ্ট শিশু জন্ম

  বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

নিজস্ব  প্রতিনিধি

নীলফামারীর ডোমারে দুই মাথা নিয়ে একটি ছেলেশিশু জন্ম নিয়েছে। বুধবার (১২ জুলাই) রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে শিশুটির জন্ম হয় ডোমার ডক্টরস্ ক্লিনিকে।অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে জন্ম নেওয়া শিশু ও তার মা সুস্থ আছেন। তবে উন্নত চিকিৎসার জন্য শিশুটিকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, নীলফামারীর ডোমারে আশিকুর-ফারজানা দম্পতির কোলে সিজারের মাধ্যমে দুই মাথা বিশিষ্ট এক নবজাতকের জন্ম হয়েছে। ওই দম্পতি ডোমার পৌরসভার পূর্ব চিকনমাটি ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের ৮ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা।পরিবারের লোকজন জানান, ডক্টরস ক্লিনিকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। বর্তমানে শিশুটিকে অক্সিজেন দেওয়া হয়েছে।শিশুটির পরিবারের লোকজন আরো জানান, ডোমারের একটি ক্লিনিকে পরীক্ষা করে জানতে পারি তার গর্ভে দুই মাথা বিশিষ্ট একটি সন্তান রয়েছে। পরে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী বুধবার সন্ধ্যায় ডোমার ডক্টরস ক্লিনিকে নিয়ে আসি। সেখানে সিজারের মাধ্যমে দুই মাথা বিশিষ্ট নবজাতক শিশুটি জন্ম দেয়। নবজাতক ও তার মা সুস্থ রয়েছেন।এ বিষয়ে গাইনি ও প্রসূতি বিশেষজ্ঞ ডা. ফারজানা আক্তার বলেন, কনজয়েন টুইন এর কারণে এমন বাচ্চা ভূমিষ্ট হয়। বাচ্চা জমজ থাকার কারণে গর্ভে দেহ এক থাকলেও মাথা আলাদা হয়। এ বাচ্চাগুলোর জন্য জটিল অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়। কিন্তু আমাদের দেশে এগুলো সম্ভব হয় না। তাই বাচ্চাগুলো বেঁচে থাকার আশষ্কা কম থাকে।

মন্তব্য

আরও পড়ুন

You cannot copy content of this page