মিজানুর রহমান বিশেষ প্রতিনিধি ফরিদপুর>>> ফরিদপুরের নগরকান্দায় বাংলাদেশ প্রেসক্লাব এর সভাপতি সাংবাদিক মিজানুর রহমান মিজান এর নামে মিথ্যা সাইবার ক্রাইম মামলা করে বিজিবি এডি হাফিজুর রহমান সুমন।অপরাধ আড়াল করতে সাংবাদিক এর কলম স্তব্ধ করতে এমন মামলা করেন বলে ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন।হাফিজুর রহমান সুমন এর পিতা কথিত মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়াারী বহুরূপী হাবিবুর রহমান হারুন এর অপরাধ অপকর্মের ফিরিস্তি তথ্য প্রমানের ভিত্তিতে সাংবাদিক মিজানুর রহমান বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করেন।সংবাদ প্রকাশ করায় হাবিবুর রহমান হারুন দেশের বিভিন্ন থানা- আদালতে অসংখ্য জিডি ও একাধিক মিথ্যা মামলা করেন সাংবাদিকের নামে।বিজিবি এডি হাফিজুর রহমান সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করেন চাকরির করা অবস্থায় ডবল এম,এ ডবল উকালতি পাশ করেছেন এবং ব্যারিস্টারি পড়তে লন্ডন যাচ্ছেন মুক্তিযোদ্ধার পুত্র হাফিজুর রহমান সুমন।তার পিতা হাবিবুর রহমান হারুন মুক্তিযোদ্ধা না।মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় দেশের কোথাও নাম নেই,মুক্তি ভাতা পায়না।নামের সাথে মিল থাকায় বীর মুক্তিযোদ্ধা হাবিবুর রহমান টাঙ্গাইল এর গভঃ রেজিঃ ১৬৮/৯৮ ব্যবহার করে নিজেকে মুক্তিযোদ্ধা পরিচয় দিয়ে থাকেন।মুক্তিযোদ্ধার সন্তান পরিচয় দিয়ে বিজিবি হাফিজুর রহমান সুমন চাকরিতে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছেন।মুক্তিযোদ্ধার সন্তান না হয়ে তিনি তার পিতা কে দিয়ে পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করায় সাংবাদিক মিজানুর রহমান সেই তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে এডি হাফিজুর রহমান সুমনের সংবাদ প্রকাশ করেন।যে কারনে ঢাকা পল্টন থানা এরিয়ায় মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে পল্টন থানায় সাইবার ক্রাইম অপরাধে সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা করেন।মামলাটির সাইবার ক্রাইমস ডিবি অফিস ঢাকা তদন্ত শেষে আদালতে প্রেরণ করেন।ভুক্তভোগী সাংবাদিক মিজানুর রহমান বলেন বিজিবি হাফিজুর রহমান সুমন এর পিতা কথিত মুক্তিযোদ্ধা পরিচয়কারী হাবিবুর রহমান হারুন এর অপরাধ অপকর্মের ফিরিস্তি সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশ করি ও হাফিজুর রহমান সুমন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান পরিচয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় এবিষয়ে সংবাদ প্রকাশ করি।সংবাদ প্রকাশ করায় যে কারনে মিথ্যা সাইবার ক্রাইম মামলা করেন এবং তদন্তের স্বার্থে মোবাইল জব্দ করায় তথ্য সংগ্রহে ও প্রকাশে বিঘ্ন ঘটছে ।বিজিবি হাফিজুর রহমান এর ফোন নাম্বারে ফোন করলে ফোন বন্ধ থাকায় তার বক্তব্য জানা যায়নি।
মন্তব্য