২১শে অক্টোবর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
পুলিশের জালে দুই গরু চোর সহ পিকআপ। রাজশাহীর পদ্মায় ‘বিলুপ্ত’ কুমির! আন্তর্জাতিক গ্রামীণ নারী দিবসে তানোরে বর্ণাঢ্য র‍্যালি ও আলোচনা সভা গোদাগাড়ীতে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ফয়সাল আহমেদ দূষণ কমানোয় বিশ্বসেরা রাজশাহী এখন দূষণে শীর্ষে পবার বিউটি হত্যা মামলায় মিলল এক আসামির স্বীকারোক্তি চারঘাটে ডোবা থেকে অজ্ঞাত যুবকের লা’শ উদ্ধার চারঘাটে বীর মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যু, রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন গোদাগাড়ীতে সীমান্তে বিজিবির অভিযানে ৪৪ বোতল ভারতীয় মদ জব্দ কোম্পানীগঞ্জে অসহায় ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের পাশে মধ্যপূর্ব চরহাজারী যুব সংঘ
  • প্রচ্ছদ
  • এক্সক্লুসিভ >> দেশজুড়ে >> পটুয়াখালী >> বরিশাল >> সোস্যাল মিডিয়া
  • পটুয়াখালী বাউফলে চেয়ারম্যানের বডিগার্ড ২৫টি অস্ত্রসহ গ্রেফতার।
  • পটুয়াখালী বাউফলে চেয়ারম্যানের বডিগার্ড ২৫টি অস্ত্রসহ গ্রেফতার।

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    মোঃ আরাফাত তালুকদার জেলা প্রতিনিধি পটুয়াখালী।

    পটুয়াখালীর বাউফলে ২৫টি দেশীয় অস্ত্রসহ আনিচুর রহমান তালুকদার (৪৮) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে পুলিশ। তিনি কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকুর বডিগার্ড হিসেবে পরিচিত।শুক্রবার (২৮ জুলাই) রাতে উপজেলার কেশবপুর কলেজের একটি কক্ষ থেকে এসব অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এসময় আনিচুরকে আটক করলেও দলের বাকি সদস্যরা পালিয়ে যান।বাউফল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এটিএম আরিচুল হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। পুলিশ জানায়, রাতে বাউফল থানার টহল টিম ওয়ারেন্টের আসামি ধরতে কেশবপুর এলাকায় যায়। এ সময় কয়েকজনের উপস্থিতি টের পেলে পুলিশ তাদের ধাওয়া করে। তাদের মধ্যে ধরা পড়েন আনিচুর রহমান। পরে কেশবপুর ডিগ্রি কলেজের একটি কক্ষে তল্লাশি চালিয়ে ১টি বন্দুক, ১টি পিস্তল, ৬ রাউন্ড কার্তুজ, ২টি চাকু, ২টি চাইনিজ কুড়াল, ৩টি চাবুক ও একাধিক রামদা সহ ২৫টি দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় বাউফল থানায় মামলা করা হয়েছে।ওসি আরিচুল হক বলেন, বাকি আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে। গ্রেফতার আসামিকে আদালতে উপস্থাপন করে জিজ্ঞাবাদের জন্য রিমান্ডের আবেদন করা হবে। গ্রেফতার আনিচুর রহমান তালুকদার উপজেলার কেশবপুর এলাকার মোয়াজ্জেম হোসেনের ছেলে। তিনি কেশবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সালেহ উদ্দিন পিকুর ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত। এ ছাড়া তার বিরুদ্ধে এলাকায় সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনার অভিযোগ রয়েছে।এ বিষয়ে ৪ নম্বর কেশবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়রম্যান সালেহ উদ্দিন পিকু জাগো নিউজকে বলেন, ওই ছেলেটা ভদ্র ও নির্দোষ। ও আসলে ওখানে দেখতে গেছিল। আমি ওই কলেজের এখন আর অধ্যক্ষ নেই। দুই মাস আগে আমি অবসরে গেছি। হয়তো কেউ আমাকে ফাঁসানোর জন্য ওখানে অস্ত্র রেখেছে। অথবা আমাকে খুন করার জন্য কেউ মজুত করেছিল।

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page