১৯শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৫ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
অপহরণ নাটক সাজিয়ে টেকনাফে সাংবাদিকসহ ছয় জনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা পেকুয়ায় ধ্বসে যাওয়া সড়ক ট্রাকের ভারে বিচ্ছিন্ন, জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যাবে লোকালয় ❝কালের বিবর্তনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে গ্রামের খড়ের বাংলা ঘর❞ পেকুয়ায় সাপের কামড়ে অটো-রিকশা চালকের মৃত্যু সখিপুর  বহুরিয়া ইউনিয়ন বিএনপির ইফতার  ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত পরকীয়ায় বাঁধা দেয়ায় শ্বশুরকে ধর্ষণ মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ মোংলায় ২০৫ কেজি হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক রাজশাহীর দূর্গাপুরে মহান স্বাধীনতা দিবস ও গণহত্যা দিবস উদযাপন উপলক্ষে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত  মাত্র ১৫ মাসের শিশু কুনজরে ; পুঠিয়ায় অভিযুক্ত বৃদ্ধ গ্রেপ্তার সাংবাদিক তুষার দাশের বাসায় সন্ত্রাসী হামলা: চট্টগ্রাম সাংবাদিক সংস্থার তীব্র নিন্দা ও দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি
আন্তর্জাতিক:
  • প্রচ্ছদ
  • অন্যান্য
  • হিন্দু সম্প্রদায় কী চাইছে, তারা এখন কেন রাস্তায় ৪ ঘন্টা আগে
  • হিন্দু সম্প্রদায় কী চাইছে, তারা এখন কেন রাস্তায় ৪ ঘন্টা আগে

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    নিউজ ডেক্স>>> বাংলাদেশের সনাতন সম্প্রদায় তাদের আট দফা দাবি আদায়ের জন্য চট্টগ্রামের লালদীঘি ময়দানে শুক্রবার যে সমাবেশে করেছে তা নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা হচ্ছে বিভিন্ন মহলে।ওই সমাবেশ থেকে দাবি আদায়ের জন্য ঢাকা অভিমুখে লংমার্চের যে ঘোষণা দিয়েছে সেটিও অনেকের দৃষ্টিতে এসেছে।সমাবেশের আয়োজকরা বলছেন সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের পরিচিত সংগঠনগুলোর বাইরে সাধু সন্তদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হওয়ায় এবারের সমাবেশের লোক সমাগম গণমাধ্যমের দৃষ্টি কেড়েছে এবং একই কারণে তাদের দেয়া বক্তব্যগুলোও আলোচনায় এসেছে বলে মনে করেন তারা।শুক্রবার লালদীঘির ওই সমাবেশের প্রধান বক্তা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রক্ষ্মচারী বিবিসি বাংলাকে বলেছেন তাদের বিষয়ে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছেন তারা।“আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই এটা সাধুসন্তদের আন্দোলন।এটি সরকার বা কোন দলের পক্ষে বা বিপক্ষে নয়।সংবিধান,আইনকানুনসহ সব কিছুতে সাম্য ও অসাম্প্রদায়িকতা চাই আমরা যাতে সবাই সমান মর্যাদা পেতে পারি,” বিবিসি বাংলাকে বলছিলেন তিনি।সনাতন জাগরণ মঞ্চের একজন সমন্বয়ক কাঞ্চন আচার্য বলছেন, নাগরিক অধিকার আদায়ের জন্যই তারা তাদের দাবিগুলো তুলেছেন।তিনি বলছেন,গত ৫৩ বছরে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর হওয়া হামলা নিপীড়নের একটি ঘটনারও বিচার হয়নি।তবে এখন ‘সরকারকে চাপে ফেলতে কিংবা আওয়ামী লীগকে সুযোগ করে দিতে মাঠে নেমেছেন’ বলে সরকার সমর্থকরা সামাজিক মাধ্যমে যে প্রচারণা চালাচ্ছে তা প্রত্যাখ্যান করেন চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রক্ষ্মচারী।তিনি বলেন, “হিন্দু সম্প্রদায় কথা বললে তাতে রাজনৈতিক ট্যাগ দেয়া কিংবা অন্য দেশকে টেনে আনা সংখ্যালঘু নির্যাতনের ঘটনাগুলো উপেক্ষার পুরনো কৌশল।দেশকে এগিয়ে নিতে হলে সবাইকে সাথে নিয়ে এগুতে হবে-এটাই আমরা বলতে চাইছি”।হিন্দু সম্প্রদায়ের উত্থাপিত দাবিগুলোর বিষয়ে সরকারের অবস্থান বা বক্তব্য এখনো আসেনি।তবে ধর্ম উপদেষ্টা ডঃ আ ফ ম খালিদ হোসেন আজই ঢাকায় এক অনুষ্ঠানে বলেছেন বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিকের অধিকার সমান।প্রত্যেকের স্বাধীনভাবে ধর্মপালন, ধর্মচর্চা ও প্রচারের অধিকার রয়েছে।এ অধিকার যাতে কেউ বিঘ্নিত করতে না পারে সে বিষয়ে সরকার সতর্ক রয়েছে।

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page