২৩শে মার্চ, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ৯ই চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে জামায়াতের বিবৃতি! বান্দরবানের আলীকদম উপজেলায় মাদ্রাসার অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার চার বান্দরবান রুমা উপজেলায় বিশ্ব পানি দিবস উদযাপন পানি সংরক্ষণে সচেতনতা বৃদ্ধি তাগিদ নোয়াখালীর চাটখিলে ফিলিস্তিনের নিরীহ মুসলমানদের উপর মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। লবণাক্ত পানি পানে উপকূলের নারীদের জরায়ু সংক্রমন বেড়েছে তানোরে ব্যবসায়ীদের দখলে হিমাগার বিপাকে কৃষক তানোরে কোল্ড স্টোরে আলুর গাড়ির দীর্ঘ লাইন, তীব্র যানজটে ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ চন্দ্রঘোনায় দ্যা স্টুডেন্ট সোসাইটি ইফতার মাহফিল রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জেড ফোর্স দলের ইফতার বিতরণ। “জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত, আন্দোলন চালিয়ে যেতে হবে।” — শামা ওবায়েদ ইসলাম রিংকু
আন্তর্জাতিক:
চট্টগ্রাম মেডিকেলে রেইনবো ফাউন্ডেশনের মাসব্যাপী ইফতার বিতরণ রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে নতুন সংকট আরাকান আর্মি! ভারতে অস্ত্র কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ,চরম ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা বিপিএলে খুলনাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল রাজশাহী বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, মিলান ইতালির আয়োজনে ৫৩ তম মহান বিজয় দিবস উদযাপিত দিল্লিতে বাংলাদেশ দূতাবাস ঘেরাও কর্মসূচি ১০ ডিসেম্বর দামেস্কে ঢুকে পড়েছেন বিদ্রোহীরা,পালিয়েছেন আসাদ বাংলাদেশিদের না পাওয়ায় ধস নেমেছে ভারতের পর্যটন ব্যবসায় কলকাতা মিশনে ভারতীয়দের জন্য ভিসা সীমিত করল বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক তায়কোয়ানদো প্রতিযোগিতায় ভিয়েতনামে যাচ্ছে রাজশাহীর মারিন আশরাফী 
  • প্রচ্ছদ
  • শীর্ষ সংবাদ
  • প্রতিনিয়তই কমছে সাংবাদিকের সংখ্যা
  • প্রতিনিয়তই কমছে সাংবাদিকের সংখ্যা

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    এস এম জহিরুল ইসলাম>>> লেখার শিরোনাম পড়ে কি পাঠক আশ্চর্য হয়েছেন এই বলে যে,লেখন এটা কি লিখল দেশে প্রতিনিয়তই কমছে সাংবাদিকের সংখ্যা।আমারা যদি একটু ভেবে দেখি ঘটনাটা আসলেই সত্য।প্রতিনিয়ত গণমাধ্যমের সংখ্যা বাড়ছে।এক সময় দেশে হাতে গোনা কয়েকটি প্রিন্ট পত্রিকা ছিল।এর সংখ্যা বাড়তে বাড়তে এখন অনেক।সাথে যোগ হলো নিউজ পোর্টাল।এখন এর পরিধি হাতে হাতে।সরকার মালিকানাধীন শুধু মাত্র বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার ছিল।বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা সরকারি মালিকানাধীন সংবাদ সংস্থা।এখন সংসদ টেলিভিশন আলাদাভাবে কাজ করছে।বে- সরকারীখাতে ২/ ১ টি টেলিভিশন দিয়ে দেশে যাত্রা শুরু হইলেও এখন এর সংখ্যা অর্ধ শতাধিক।আইপি টিভি,অনলাইন টিভি এখন সংখ্যার বাহিরে অবস্থান করছে।নিউজ ভিত্তিক ইউটিউব চ্যানেলের সংখ্যাও অনেক।প্রতিটি দৈনিক,সাপ্তাহিক,পাক্ষিক ও মাসিক পত্রিকা এখন শুরু করছে মাল্টিমিডিয়া ও অনলাইন ভার্ষন।সে ক্ষেত্রে অনেকে ভালই করছে।এত গণমাধ্যমের ভিড়ে আসলেই কি সাংবাদিক বাড়ছে।আমি মনে করি না।কারন সাংবাদিক পারলে সংবাদের সংখ্যাও বাড়ত।দেশে সংবাদের বিশাল ক্ষেত্র তৈরী হলেও পাঠক কি তার চাহিদা অনুযায়ী সংবাদ পাচ্ছে।আমরা কি ঘটনার অন্তরালের খবরগুলো গণমাধ্যমের মাধ্যমে জানতে পারছি।গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদ পড়ে কি আমাদের তৃপ্তি মিঠে।আমি একজন পাঠক হিসেবে প্রতিদিন সকালে গণমাধ্যমে চোখ বুলিয়ে অতৃপ্ত রয়ে যাই।একজন পাঠক যদি ১০ টি পত্রিকা পড়ে তা হলে তার চোখে কি অভিন্ন কোন সংবাদ।মনে হয় সব পত্রিকা গুলো একই সংবাদের ভান্ডার।অথচ দেশে প্রতিনিয়ত কত ভাল ভাল সংবাদ তৈরীর ঘটনা ঘটছে।অবশ্য ২/১ টি পত্রিকায় প্রশংসনীয় কিছু লেখা পাওয়া যায়। আর সে কারনেই পাঠক এখনও পত্রিকা কিনে পড়ে। ( আগামীকাল থাকবে ২য় পর্ব)

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page