৮ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ | ২৫শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ |
শিরোনাম:
মাদ্রাসাতুল ইবনে ওমর (রা.) বার্ষিক পুরস্কার বিতরণী ২০২৫ সাতকানিয়ায় বিএনপি’র আনন্দ মিছিল ও সমাবেশ লোহাগড়ায় এনপিপির কর্মী সভায় এনপিপির চেয়ারম্যান ড.ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বলেন আল্লা ছাড় দেয় ছেড়ে দেয় না রাজশাহী’র গোদাগাড়ীতে জলপাই খাওয়ার কথা বলে আট বছরের শিশুকে ধর্ষণ পেকুয়ায় সমাজ সেবক এম আজমের শীতবস্ত্র বিতরণ তানোরে দিনে দুপুরে থানা মোড়ের মোবাইলের দোকানে চুরি তানোরে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট উদ্বোধন কিশোরগঞ্জে তারুণ্যের উৎসবে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও মশক নিধন অভিযান মোংলায় পৌর কৃষকদলের দ্বিবার্ষিক সন্মেলনে মিঠু সভাপতি ও মতিন সাধারণ সম্পাদক  তানোরে দুই দিনব্যাপী ক্রিকেট টুর্ণামেন্টের উদ্বোধন
আন্তর্জাতিক:
  • প্রচ্ছদ
  • আন্তর্জাতিক >> জাতীয় >> দেশজুড়ে
  • গাজায় কেন্দ্রীয় মসজিদে ইসরাইলি হামলা, নিহত ১৮
  • গাজায় কেন্দ্রীয় মসজিদে ইসরাইলি হামলা, নিহত ১৮

      বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন

    অনলাইন ডেস্ক >>> ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজার একটি কেন্দীয় মসজিদে হামলা চালিয়েছে ইসরাইলি বাহিনী। এতে ১৮ জন নিহত হয়েছেন এবং আহত হয়েছেন বেশ কয়েকজন। শনিবার আলজাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরাইলি যুদ্ধবিমানগুলো মসজিদে বোমাবর্ষণ করেছে, যেটি দেইর এল-বালার আল-আকসা শহীদ হাসপাতালের কাছে একটি কেন্দ্রীয় মসজিদে বাস্তুচ্যুত লোকদের আশ্রয় নিয়েছিলেন।এ নিয়ে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরাইলি হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪১ হাজার ৮২৭ জনে। আর আহত হয়েছেন ৯৬ হাজার ৯১০ জন।

    গত বছরের ৭ অক্টোবর দক্ষিণ ইসরাইলে হামাসের নজিরবিহীন হামলার প্রতিক্রিয়ায় গাজায় হামলা শুরু করে ইসরাইল। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ ভূখণ্ডটিতে ইসরাইলের সামরিক অভিযান শুরুর পর থেকে কয়েক লাখ বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি খান ইউনিসে চলে যায়।

    ১১ মাসেরও বেশি সময় ধরে চালানো ইসরাইলি হামলার পর বিভিন্ন ভবনের ধ্বংসস্তূপে চাপা পড়া অনেকেই নিখোঁজ হয়েছেন। তারা মারা গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকাজুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১১ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরাইল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

    মন্তব্য

    আরও পড়ুন

    You cannot copy content of this page