নিজস্ব প্রতিবেদক ‘ বাংলাদেশ সংবাদ প্রতিদিন>>> চট্টগ্রাম অফিস : উত্তর চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলার সর্বোত্র এখনো পূর্বেকার সেই সব সন্ত্রাসীরা বুক ফুলিয়ে আগের মতো চলবে, থাকবে এবং খাবে তা কি কারো কাম্য ছিলো বা আছে ও কি?অতি উৎসাহী বিএনপি’র নেতা নামধারীরা যাদের সাথে এখন কথা বলছে, হাসাহাসি করে খাওয়া গিলছে!দৈনিক দিনকাল পত্রিকার সাংবাদিক এম, এ কাশেম তাদের অবহেলার শিকার হতে হয়েছিলো,মার খেতে হয়ছে পর পর ৪ বার, লাখ টাকার জিনিস হারাতে হয়েছে,বাড়ি-ঘরে থাকতে ও নিরাপত্তা হীনতায় থাকতে হয়েছে।পেশাগত কর্ম সহ চারিদিক বন্ধ করে দিয়ে চরম অভাবগ্রস্ততার মধ্যে ফেলে দিয়েছিলো যারা এবং যাদের জন্য বাজার-ঘাটে চলাফেরা করতে ও কষ্ট হতো।এমন কি সন্ধ্যা-রাত হওয়ার আগে বাড়ি-ঘরে ডুকে পড়তে হতো এবং যাদের ভয়ে জীবন বাঁচাতে অনেক-অনেক রাত নির্ঘুম কাটাতে হয়েছিলো।আর মা-বাবাহীন নিজের বোন, ভাগিনা-ভাগনিরা রাতভর পালাক্রমে পাহারায় থেকে ঘুম যাওয়ার ব্যবস্থা করতো আজ তাদের কে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে আগের মতো বিএনপি’র তথাকথিত নেতা নামধারীদের প্রটেকশনে বুক ফুলিয়ে এলাকায় অবস্থান করে চলাফেরা সহ বাজারে পূর্বের ন্যায় দেখতে পাওয়া তো কাম্য ছিলো না।শুধু এ প্রতিবদকের-ই নয়,দল নিবেদিত কারো কাম্য ছিলো না এবং থাকার কথা ও নয়।এ প্রসঙ্গে কারো কি কিছু বলার নেই?উত্তর চট্টগ্রামের মীরসরাইতে বিএনপি’র নেতা নামধারী অতি উৎসাহি গুটি কতেক ব্যাক্তির কারণে বিগত ১৬-১৭ বছর দল নিবেদিত যে সব সাধারণ নেতা-কর্মীরা প্রাণ ভয়ে এলাকা ছাড়তে বাধ্য হতে হয়েছে।যাদের অত্যাচার-নির্যাতন ও হুমকি-ধামকির কারণে দলের অনেক সাধারণ নেতা -কর্মীর মা,বাবা,ভাই,বোন,এমন কি কারো কারো বউ,ছেলে ও মেয়ে আত্মীয়-স্বজনের মধ্যে অনেকেই কষ্ট ভোগ করতে বাধ্য হয়েছেন বা এখনো আছেন তাদের কে,বিএনপি’র কোনো নেতা-কর্মীর সাথে হাসি-তামাশায় কথা বলাবলি,এক সাথে চলাফেরা এবং খাওয়া-দাওয়া কি মানায়?ক্ষোভ ঝেড়ে তৃণমূলের অনেক নেতা-কর্মী এ প্রতিবেদককে জানায়,বিএনপি করার কারণে যাদের জন্য আরামের ঘুম হারাম হয়ে গিয়েছিলো তাদের কে এখন বিএনপি’র কতিপয় নেতা-কর্মী নামধারীদের সাথে দেখলে কলিজায় আঘাত লাগার অবস্থা হয়।উত্তর চট্টগ্রামের মীরসরাই উপজেলার ১৬ টি ইউনিয়ন ও ২ টি পৌরসভার কোনো এলাকায় এক- ই অবস্থা হলে বারইয়ারহাট পৌরসভা এলাকায় তা একটু বেশি বলে জানান দেন দলের ত্যাগী একাধিক নেতা-কর্মী।এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামীর জন্য বিএনপি’র রাজনীতিতে ‘শনির দশা’ অপেক্ষা করছে বলে অনেকেই জানান।
মন্তব্য